Gold Price: ভারতের তুলনায় দুবাইতে সোনার দাম কতটা কম? একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা ভারতে কত সোনা আনতে পারবেন?
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Gold Price: দুবাইয়ে সোনা সস্তা হলেও ভারতে আনার ক্ষেত্রে রয়েছে নির্দিষ্ট নিয়ম। জেনে নিন দুবাই ও ভারতের সোনার দামের তুলনা এবং একজন পুরুষ ও মহিলা কতটা সোনা আনতে পারেন করমুক্তভাবে।
advertisement
1/5

এখন না হয় দেশে সোনার দাম আকাশছোঁয়া হয়েঠছে, সস্তায় দুবাই গেলে সোনা কিনে আনছেন অনেকে। আগেও কিন্তু দুবাইয়ের সস্তা সোনার জনপ্রিয়তা অক্ষুণ্ণ ছিল, অনেক ভারতীয়ই দুবাই ফেরত সোনা নিয়ে আসতেন।
advertisement
2/5
গড়ে দুবাইতে সোনা ভারতের তুলনায় ৭-৮% সস্তা। এর মূল কারণ হল জিএসটি বা অন্যান্য কর ব্যবস্থার অভাব, তাছাড়া সেখানে সোনার বাজার সম্পূর্ণ উন্মুক্ত এবং করমুক্ত। উদাহরণ দিলে বোঝা যাবে। ২০২৫ সালের অক্টোবরে দুবাইতে ২৪ ক্যারেট সোনার দাম ভারতের তুলনায় প্রতি ১০ গ্রামে প্রায় ১২,০০০ টাকা কম ছিল। এর মানে হল যদি ভারতে ১০ গ্রাম সোনার দাম ৬৭,০০০ টাকা হয়, তাহলে দুবাইতে একই পরিমাণের দাম প্রায় ৫৫,০০০ টাকা হবে। কম কর ছাড়াও দুবাইয়ের সোনা তার বিশুদ্ধতার জন্যও জনপ্রিয়, কারণ সেখানকার বেশিরভাগ সোনা ২৪ ক্যারেট (৯৯৯ সূক্ষ্মতা) দ্বারা প্রত্যয়িত।
advertisement
3/5
পুরুষদের জন্য নিয়ম: ভারত সরকারের নিয়ম অনুসারে, যে কোনও পুরুষ যাত্রী ২০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার গয়না আনতে পারবেন, তবে শর্ত থাকে যে এর মোট মূল্য ৫০,০০০ টাকার বেশি যেন না হয়।মহিলাদের জন্য নিয়ম: মহিলা ভ্রমণকারীদের আরও নমনীয়তা দেওয়া হয়েছে। তাঁরা সর্বোচ্চ ১ লক্ষ টাকা মূল্যের ৪০ গ্রাম পর্যন্ত সোনার গয়না আনতে পারবেন। এই সীমা শুধুমাত্র সোনার গয়নার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য; সোনার কয়েন, বার বা বিস্কুটের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
advertisement
4/5
এই ছাড় কেবলমাত্র সেই সব ভ্রমণকারীদের জন্য প্রযোজ্য যাঁরা কমপক্ষে এক বছর বিদেশে কাটিয়েছেন। এর মানে হল যে কেউ যদি কয়েক সপ্তাহের জন্য বেড়াতে যান, তাহলে এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে না। তাছাড়া, এই স্কিমের অধীনে শিশুরা কোনও ছাড় পাবে না।যদি কোনও যাত্রী এই সীমার বেশি সোনা আনেন, তাহলে তাঁকে বিমানবন্দরে একটি কাস্টমস ঘোষণা করতে হবে এবং শুল্ক দিতে হবে। বর্তমানে, সোনার উপর মোট শুল্ক (সেস এবং সারচার্জ সহ) প্রায় ১৫.৭৫%।
advertisement
5/5
যদি কোনও যাত্রী নিয়ম লঙ্ঘন করে সোনা লুকানোর চেষ্টা করেন, তাহলে কাস্টমস কর্মকর্তারা সোনা বাজেয়াপ্ত করতে পারেন এবং জরিমানা বা আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে।সর্বদা তাই সোনা কেনার রসিদ (চালান) সঙ্গে রাখতে হবে। গয়নার ওজন এবং দাম আগে থেকেই নির্ধারণ করে নিতে হবে। গয়না ছাড়া সোনার অন্য জিনিসপত্র (যেমন বার বা বিস্কুট) সঙ্গে রাখলে চলবে না। সমস্যা এড়াতে বিমানবন্দরে কাস্টমসের কাছে সততার সঙ্গে সেগুলো ঘোষণা করা উচিত।
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Gold Price: ভারতের তুলনায় দুবাইতে সোনার দাম কতটা কম? একজন পুরুষ এবং একজন মহিলা ভারতে কত সোনা আনতে পারবেন?