Cooking Gas: ‘এই বুঝি গ্যাস শেষ হয়ে গেল’ রান্না চাপিয়ে আতঙ্কে থাকার দিন শেষ, ধামাকা নতুন পদ্ধতিতে লাইফ জিঙ্গা লা লা
- Published by:Debalina Datta
- hyperlocal
- Reported by:Rahi Haldar
Last Updated:
Cooking Gas: জাস্ট নব ঘোরান যখন, যতটা দরকার ব্যবহার করে নিন রান্নার গ্যাস, গ্যাস ফুরোনোর আতঙ্কের দিনে এবার ফুলস্টপ
advertisement
1/6

: ভারী সিলিন্ডার ঘাড়ে চাপিয়ে গ্যাস সরবরাহকারী সংস্থার কর্মীদের বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার দিন এ বার শেষ হতে চলেছে। সরাসরি পাইপ লাইন দিয়ে এবার জ্বালানির গ্যাস পৌঁছে যাবে গৃহস্থের ঘরে ঘরে। এমনই পদক্ষেপে শামিল হয়েছে হুগলির পৌর নিগম শহর চন্দননগর। চন্দননগরের তিনটি ওয়ার্ডের প্রায় দুই হাজার বাড়িতে পৌঁছে যেতে চলেছে গ্যাসের লাইন। যার ফলে সুবিধা পাবেন গৃহস্থরা। Photo- Representative
advertisement
2/6
সংশ্লিষ্ট সংস্থার দাবি, কলকাতা এবং লাগোয়া শহরাঞ্চলে দু’বছরের মধ্যেই পর্যায়ক্রমে সিলিন্ডারের ব্যবহার কমিয়ে আনা হবে। গেলের (গ্যাস অথরিটি অব ইন্ডিয়া লিমিটেড) দুর্গাপুরের কারখানা থেকে উৎপাদিত প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপ লাইনের মাধ্যমে সরাসরি গ্রাহকের বাড়িতে পৌঁছবে। এ রাজ্যে ওই কাজের দায়িত্বে থাকা বেঙ্গল গ্যাস সংস্থা পাইপ লাইন বসানোর কাজ করছে। অন্তত দু’লক্ষ গ্রাহকের বাড়িতে আগামী কয়েক মাসে ওই গ্যাসের সংযোগ দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। Photo- Representative
advertisement
3/6
স্থানীয় সূত্রে খবর, হুগলিতে মগরার একটি গ্রামে মূল প্লান্ট বসেছে। সেখান থেকে দিল্লি রোড ধরে পাইপ লাইন জেলার বিভিন্ন শহরে যাচ্ছে। বেঙ্গল গ্যাস সংস্থার এক কর্তা বলেন, দিল্লি রোড থেকে পাইপ লাইন ইতিমধ্যেই চন্দননগর ও শ্রীরামপুরে পৌঁছে গিয়েছে। চন্দননগরের তিনটি ওয়ার্ডে এখনই ওই গ্যাসের লাইন দু’হাজার বাড়িতে মিটার-সহ পৌঁছে দেওয়ার মতো পরিকাঠামো তৈরি। Photo- Representative
advertisement
4/6
সংযোগ শীঘ্রই শুরু হবে। তাঁর সংযোজন, সংযোগ বা মিটার বসানোর জন্য প্রাথমিক ভাবে গ্রাহকদের টাকা দিতে হবে না। গ্যাস সরবরাহ শুরু হলে মিটার অনুয়ায়ী টাকা নেওয়া হবে। Photo- Representative
advertisement
5/6
স্থানীয় মানুষটা জানান, এই ধরনের ব্যবস্থা হলে তাদেরও খুব সুবিধা হবে। ভারী সিলিন্ডার বই বই নিয়ে যাওয়া নিয়ে আসার থেকে রেহাই মিলবে। একইসঙ্গে জলের লাইন কারেন্টের লাইন এর মতন এবার গ্যাসের লাইনে যদি বাড়ি বাড়ি চলে আসে তাহলে আমজনতার অনেক সুবিধা এবং সাশ্রয় হবে। Photo- Representative
advertisement
6/6
প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগে গ্যাসের পাইপলাইন বসানোর কাজ চলার সময় পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছিল চন্দননগরের বিভিন্ন জায়গায়। সেই সময় বেসোহাটা সংলগ্ন এলাকায় গ্যাস লিক করে পাইপলাইন থেকে গ্যাস বেরোতে থাকে। সেই সময় চন্দননগরের মেয়র জানান, পরীক্ষামূলকভাবে গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে যেখানে যেখানে গ্যাসলিক করবে সেই সেই জায়গাগুলোকে আবারো পুনরায় ঠিক করা হবে পুরোটাই করা হচ্ছে সাধারণ মানুষের সুবিধার্থে। Photo- Representative Input- Rahee Halder
বাংলা খবর/ছবি/ব্যবসা-বাণিজ্য/
Cooking Gas: ‘এই বুঝি গ্যাস শেষ হয়ে গেল’ রান্না চাপিয়ে আতঙ্কে থাকার দিন শেষ, ধামাকা নতুন পদ্ধতিতে লাইফ জিঙ্গা লা লা