৫টি ট্রানজ্যাকশন যার উপর আয়কর দফতরের নজর থাকে, দেখে নিন পুরো লিস্ট
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- news18 bangla
Last Updated:
এখানে ৫টি ব্যাঙ্ক লেনদেনের সম্পূর্ণ তালিকা দেওয়া হল, যেগুলোর ওপর আয়কর দফতরের নজর থাকে। বড় নগদ জমা, উচ্চ মূল্যের এফডি, ক্রেডিট কার্ড বিল, শেয়ার লেনদেন ও সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়–এইসব জানলেই আপনি সহজেই নিয়ম মেনে চলতে পারবেন।
advertisement
1/6

আয়কর দপতর আপনার আয়ের উপর কর আরোপ তো করেই, তবে কিছু বিশেষ ধরণের আর্থিক লেনদেনের উপর তাদের নজর সবসময় থাকে। এর উদ্দেশ্য হল কর ফাঁকি রোধ করা, কালো টাকার উপর নিয়ন্ত্রণ করা এবং বড় ব্যয়ের উপর নজরদারি রাখা। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই ৫টি সাধারণ ব্যাঙ্ক লেনদেন সম্পর্কে, যেগুলো আপনার সেভিংস অ্যাকাউন্টকে আয়কর দফতরের নজরে আনতে পারে।
advertisement
2/6
ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বড় অঙ্কের নগদ জমা: যদি সেভিংস অ্যাকাউন্টে এক বছরে ১০ লাখ টাকার বেশি নগদ টাকা জমা করা হয়, তাহলে ব্যাঙ্ক এই তথ্য সরাসরি আয়কর দফতরে রিপোর্ট করে। এর উদ্দেশ্য হলো নগদ লেনদেনের মাধ্যমে কর ফাঁকি রোধে নজরদারি রাখা।
advertisement
3/6
এফডিতে বড় অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ: ফিক্সড ডিপোজিটে ১০ লাখ টাকা বা তার বেশি নগদ জমা করলে সিস্টেম এটিকে হাই-ভ্যালু ট্রানজ্যাকশন হিসেবে গণ্য করে এবং তথ্যটি আয়কর দফতরে পাঠিয়ে দেয়। এটি বড় অঙ্কের নগদ লেনদেন ট্র্যাক করার একটি উপায়।
advertisement
4/6
ক্রেডিট কার্ড বিলের বড় অঙ্কের পরিশোধ: কেউ যদি বছরভর ১ লাখ টাকার বেশি ক্যাশে বা ১০ লাখ টাকার বেশি অনলাইন/ব্যাঙ্কের মাধ্যমে ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ করে, তাহলে সেই তথ্য আইটি সিস্টেমে চলে যায়। এর মাধ্যমে বিভাগ ব্যয় ও আয়ের পার্থক্য পরীক্ষা করতে পারে।
advertisement
5/6
শেয়ার বাজারে উচ্চমূল্যের লেনদেন: যদি শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড বা বন্ডে বছরে ১০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ বা বিক্রয় করা হয়, তাহলে সেই তথ্য সরাসরি আয়কর দফতরে রিপোর্ট হয়। ক্যাপিটাল গেইন সম্পর্কিত করের উপর নজরদারি রাখার জন্য এটি করা হয়।
advertisement
6/6
দামী সম্পত্তি কেনা–বেচা: রিয়েল এস্টেটে ৩০ লাখ টাকার উপরের যে কোনও কেনা বা বেচার তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্যাক্স সিস্টেমে নথিভুক্ত হয়ে যায়। এটি সম্পত্তি লেনদেনকে স্বচ্ছ করার প্রক্রিয়ার একটি অংশ।