দু'দেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতেই নিরন্তর প্রয়াস করেছিলেন ৷ ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৯ সালে দিল্লি-লাহোর বাস পরিষেবার (সাদা-এ-সরহদ) সূচনা করতে বাসে করেই তিনি পাকিস্তানে পাড়ি দিয়েছিলেন ৷ সারা দেশের সঙ্গে পৃথিবীজুড়ে চর্চা হয়েছে এই বিষয় নিয়ে ৷ তাঁর এই কাজ সারা দেশ প্রশংসা করেছিল ৷ তিনি মানবিকতার উর্ধ্বে কোনও কিছুকেই গুরুত্ব দেননি ৷ কাঁটাতারের বেড়া কখনও মানবিকতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করুক তা তিনি চাননি কখনও ৷ ভারত-পাকিস্তানের মধ্য সুসম্পর্ক বজায় রাখতে একাধিক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি ৷ যার মধ্যে অন্যতম দিল্লি-লাহোর বাস পরিষেবা
advertisement
একাধিকবার তিনি দেশের স্বার্থে একাধিক ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছিলেন ৷ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাওয়া ক্রিকেট সিরিজের ফের চালু করেছিলেন তিনি ফ্রেন্ডশিপ সিরিজ নামে ৷ তাঁর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৫ বছর ভারতবাসী অন্য ভাবে ভাবতে শুরু করেছিলেন ৷ আজ তাঁর প্রয়াণে এক গভীর শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে ৷
সকাল থেকেই দিল্লি এইমসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ, রাজনাথ সিং, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীতীশ কুমার ধর্মেন্দ্র প্রধান, জেপি নাড্ডা সহ বিজেপির প্রথম সারির নেতারা উপস্থিত হয়েছেন ৷ তাঁর প্রয়াণে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন ৷