শোয়েব স্পষ্ট জানিয়েছেন তাকে চেয়ারম্যান করা হলে তার প্রথম লক্ষ্য হবে ভারতীয় ক্রিকেটের কাছাকাছি নিয়ে আসা পাক ক্রিকেটকে। তার জন্য তার মাথায় নির্দিষ্ট কিছু ভাবনা আছে। প্রথমে ৫০ তারপরে ১০০ ক্রিকেটার তৈরি করতে চান যারা আগামী কুড়ি বছর বিশ্ব ক্রিকেটে শাসন করবে। আবার তিনটে ফরম্যাটে এক নম্বরে নিয়ে যেতে চান পাকিস্তানকে।
advertisement
আরও পড়ুন - ক্রিকেট থেকে ফুটবল, বাংলার খেলার সর্বনাশ করছে `কোটা সিস্টেম'! রেগে লাল মন্ত্রী
আখতার জানেন ক্রিকেট প্রতিভার ক্ষেত্রে ভারতের থেকে পিছিয়ে নেই পাকিস্তান। আগেও ছিল না। কিন্তু ক্রিকেট নিয়ে ব্যবসা এবং বিশাল বাজার তৈরি করার ক্ষেত্রে অনেক পিছিয়ে তারা। ক্রিকেটের বাজার তৈরি করার ফান্ডাও নাকি তার নখদর্পণ। শুধু দুটো বছর সময় চান। তাহলেই নাকি ক্রিকেটের বাজারে ভারতের দাদাগিরি শেষ করে দেবেন।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শেষ হয়েছে নভেম্বর মাসে। তিন মাস কেটে গিয়েছে তার পর থেকে। কিন্তু শাহিন আফ্রিদির একটি সিদ্ধান্ত আজও মানতে পারছেন না শোয়েব আখতার। বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল পাকিস্তান এবং ইংল্যান্ড। সেই ম্যাচে পুরো ৪ ওভার বল করেননি আফ্রিদি।
তিনি নিজে হলে প্রয়োজনে ইনজেকশন নিয়ে বল করতেন। শাহিন ভাল বোলার হতে পারেন, কিন্তু লড়াকু মানসিকতার নন। এমন ক্রিকেটার পছন্দ করেন না শোয়েব। ফাস্ট বোলারের হৃদয় সিংহের মতো হওয়া উচিত মনে করেন রাওয়ালপিন্ডি এক্সপ্রেস।