অর্থাৎ যার থেকে বোঝা যায় বিশ্বব্যাপী তার অবিশ্বাস্য জনপ্রিয়তা ও প্রভাব। আর্জেন্টিনার বর্তমানে জনসংখ্যা ৪ কোটি ৫৮ লক্ষ। অর্থাৎ মেসির অনুগামীদের সংখ্যা আর্জেটিনার জনসংখ্যার ১০ গুন। আর্জেন্টাইন তারকা আর্জেন্টিনার পাশাপাশি স্পেন, ফ্রান্সে ফুটবল খেলেছেন। এই সব দেশের জনসংখ্যা যোগ করলে দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৬ লক্ষ ( আর্জেন্টিনা ৪ কোটি ৫৮ লক্ষ, স্পেন ৪ কোটি ৭৩ লক্ষ, ফ্রান্স ৬ কোটি ৭৫ লক্ষ )।
advertisement
আরও পড়ুন - দলের সেরা স্ট্রাইকারকে ছাড়াই আজ সেনেগালকে হারিয়ে বিশ্বকাপ অভিযানে মরিয়া ডাচরা
মেসির অনুগামীর সংখ্যা এর থেকে ৩০ কোটি বেশি। গোটা দক্ষিণ আমেরিকার জনসংখ্যা ৪৩ কোটি ৯০ লক্ষ। ফলে মেসির সঙ্গে আছেন গোটা দক্ষিণ আমেরিকার থেকেও প্রায় ৪ কোটি বেশি মানুষ। ফলে হলফ করে বলাই যায় মেসির হাতেই এবারের বিশ্বকাপ উঠুক তা বিশ্বের কোটি কোটি মেসি পাগল মানুষ চাইছেন।
মেসির দেশের সতীর্থ পাওলো ডাইবালা কাতার বিশ্বকাপে খেলতে চলা বিশ্বের অষ্টম জনপ্রিয় ফুটবলার। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার অনুগামীর সংখ্যা ৬ কোটি ৮৯ লক্ষ। পর্তুগিজ তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো এই বিশ্বকাপে নামতে চলা সবচেয়ে জনপ্ৰিয় ও প্রভাবশালী তারকা। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার অনুগামীর সংখ্যা ৭৪ কোটি ৭১ লক্ষ, যা মেসির তুলনায় ২৭ কোটি ১১ লক্ষ বেশি।
বিশ্বকাপ কার হাতে উঠবে বা কাতারে দুজনের মধ্যে কে বেশি নজর কাড়বে, তা সময়ই বলবে, কিন্তু বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই জনপ্রিয়তার দিক থেকে মেসিকে ছাপিয়ে গেলেন রোনাল্ডো, তা নি:সন্দেহে বিশ্বকাপে সিআরসেভেনকে সেরা পারফরম্যান্স দিতে উদ্বুদ্ধ করবে।