পিএসজির প্রায় ৪ হাজার সমর্থক বিক্ষোভের মাত্রা আরও বাড়িয়েছেন। এ মরশুম শেষে মেসির পিএসজি ছাড়া নিশ্চিত। সমর্থকেরা নেইমারকেও আর প্যারিসে দেখতে চান না। শুধু তা–ই নয়, ক্লাবের বর্তমান বোর্ডও ভেঙে দেওয়ার দাবি উঠেছে। মশাল আর ব্যানার হাতে আসা সমর্থকেরা মেসি–নেইমারকে ‘ওভাররেটেড’ (অতি মূল্যায়িত) খেলোয়াড় বলে দুয়ো দিয়েছেন।
উগ্র’ সমর্থকদের বিক্ষোভ প্যারিসের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ায় মেসি, নেইমার, মিডফিল্ডার মার্কো ভেরাত্তি, কোচ ক্রিস্তফ গালতিয়েরের বাড়ি আর পিএসজির ট্রেনিং সেন্টার ক্যাম্প দে লোগেসের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সব জায়গাতেই অতিরিক্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সমর্থকদের উগ্র আচরণের নিন্দা জানিয়েছে পিএসজি কর্তৃপক্ষ।
advertisement
এক বিবৃতিতে ক্লাবটি লিখেছে, একটি ছোট গোষ্ঠীর অসহনীয় ও অপমানজনক কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে পিএসজি। ক্লাবটি আরও জানিয়েছে, সমর্থকেরা তাদের কর্মকাণ্ড অব্যাহত রাখলে কঠোর পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হবে। একজন ফুটবলার ক্লাব ছাড়তেই পারেন। ক্লাব কর্তৃপক্ষ মনে করলে তাকে সাসপেন্ড করতেও পারে।
কিন্তু তাই বলে সেই ক্লাবের সমর্থকরা ফুটবলারের পরিবার অথবা তাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করবেন এমন নজির নেই। এমনটা যাতে না হয় সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রয়েছে পিএসজি ক্লাব কর্তৃপক্ষের।