এরপর শিখর ধাওয়ান এবং ভানুকা রাজাপক্ষ মিলে এগিয়ে নিয়ে গেলেন পঞ্জাবের ইনিংস। পাওয়ার প্লেতে পঞ্জাবের রান ছিল ৫৬/১। শ্রীলঙ্কার ভানুকা প্রথম থেকে চতুর্থ গিয়ারে খেলা শুরু করলেন। তাকে যোগ্য সহায়তা করে গেলেন শিখর। দুই বাহাতি আটকানোর রাস্তাই জানা ছিল না কেকেআরের।
৩০ বলে ৫০ করলেন রাজাপক্ষ। বল হাতে কেকেআরের শার্দুল ঠাকুর প্রচুর রান দিলেন। নারিন এবং বরুণ চক্রবর্তীর বলে চেনা ধার দেখা গেল না। ভানুকা ৫০ করে আউট হলেন উমেশের বলে। জিতেশ শর্মা এসে কিছু আক্রমণাত্মক শট খেলেন। অধিনায়ক হিসেবে নীতিশ রানা ফিল্ডিং পরিবর্তন করে বিপক্ষের ওপর চাপ তৈরি করবেন এমনটা দেখা গেল না।
১১ বলে ২১ করে জিতেশ ফিরে গেলেন সাউদির বলে ক্যাচ দিয়ে। এসেই বাউন্ডারি মেরে শুরু করলেন সিকান্দর রাজা। অন্যদিকে ৫০ পূর্ণ করতে পারলেন না শিখর ধাওয়ান। দুরন্ত একটা বলে বোল্ড করলেন বরুণ চক্রবর্তী। এরপর এলেন আইপিএলের সবচেয়ে দামি বিদেশি স্যাম কারান। শেষদিকে তিনি এবং শাহরুখ খান মিলে দলের রান পৌঁছে দিলেন ১৯১। নিঃসন্দেহে এই রান তাড়া করতে কেকেআরের কঠিন চ্যালেঞ্জ হবে।