আমাদের তিনজন পেসার ও দুই স্পিনার―আশা করি বোলিংটা ভারসাম্যপূর্ণই। তারা (আফগানিস্তান) খুবই ভালো দল। তাদের বোলিং আক্রমণ অনুযায়ীই আমরা প্রস্তুত হয়েছি। আশা করি, আমরা দেখাতে পারব যে আমরা কী করতে পারি। বড় স্কোর দাঁড় করাতে পারেনি বাংলাদেশ। অধিনায়ক সাকিবও ব্যর্থ হয়েছেন ব্যাট হাতে। ৯ বলে ১১ রান করে মুজিব উর রহমানের বলে বোল্ড হয়েছেন তিনি।
advertisement
শেষ পর্যন্ত মোসাদ্দেক হোসেনের ৩১ বলে অপরাজিত ৪৮ রানের কল্যাণে ১২৭ রান পর্যন্ত যেতে পারে বাংলাদেশ। নিজের শততম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন সাকিব, দেখার ছিল বল হাতে ম্যাচটা রাঙাতে পারেন কিনা। আফগানিস্তানের ওপেনিং পার্টনারশিপ খুব একটা খারাপ হয়নি। একটি মাত্র উইকেট হারিয়ে পাওয়ার প্লে তে তাদের রান ছিল ২৯।
গুরবাজ (১১) ফিরে গেলেন সাকিবের বলে। জাজাই (২৩) আউট হলেন মোসাদ্দেক হোসেনের বলে। নবি (৮) এল বি ডব্লিউ হলেন সাইফউদ্দিনের বলে। সাকিব চার ওভারে ১২ রান দিলেন একটি উইকেট নিয়ে। দুর্দান্ত বল করলেন মেহেদী হাসান। কিন্তু নিজের নামের প্রতি সেভাবে সুবিচার করতে পারলেন না মোস্তাফিজুর।
অতিরিক্ত রান দিলেন। মাঝের সময়টা চাপে পড়ে গেলেও নাজিবুল্লাহ এবং ইব্রাহিম সামলে নিলেন আফগানিস্তানকে। দুজনেই বাংলাদেশ বোলারদের পাল্টা কাউন্টার অ্যাটাক করলেন। লুজ বল পেলেই বাউন্ডারির বাইরে পাঠালেন। বিশেষ করে নাজিবুল্লাহ বাংলাদেশ বোলারদের প্রচুর মার মারলেন। ছক্কা মেরে জেতালেন তিনি।
