গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এবার নরেন্দ্র মোদি দলের প্রত্যেক সাংসদকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রত্যেকের ফেসবুক প্রোফাইলে অন্তত যেন তিন লক্ষ আসল ফেসবুক লাইক থাকে । অর্থাত্ এই তিন লাখ ফেসবুক সমর্থন যেন কোনও টাকার বিনিময়ে না কেনা হয় এবং এই তিন লাখ লাইকের মধ্যে যেন কোনও ফেক প্রোফাইল না থাকে।
advertisement
কর্ণাটক বিধানসভার খুঁটিনাটি জানা আছে কী
সম্প্রতিই এক সমীক্ষায় প্রকাশিত, বিশ্বের বেশিরভাগ নেতা-মন্ত্রীদের ফেসবুক লাইকের অধিকাংশই টাকা দিয়ে কেনা এবং তার মধ্যে বহু লাইক ফেক প্রোফাইল তৈরি করে বাড়ানো হয়েছে। এমন রিপোর্টে নড়েচড়ে বসেছে বিজেপি আইটি সেলও। গত সপ্তাহে রাজধানীতে বিজেপির দলীয় বৈঠকেও রীতিমতো আলোচনা হয় বিষয়টি নিয়ে। ফেসবুকে সাংসদদের সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন করেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী।
একের বিরুদ্ধে এক প্রার্থী ! লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে মমতার ফর্মুলা
সূত্রের খবর, তিনি জানতে চান কতজন দলীয় সাংসদদের প্রোফাইলে তিন লাখ আসল লাইক রয়েছে। উত্তরে আত্মবিশ্বাসীর সংখ্যা ছিল খুবই কম। এহেন অবস্থা দেখে মোদি সাংসদদের সোশ্যাল মিডিয়ায জনপ্রিয়তা বাড়ানোর নির্দেশ দেন এবং তিন লাখ আসল লাইক অর্জনের টার্গেট দেন । ভারতের মন জিততে বরাবরই ডিজিট্যাল মাধ্যমেই বেশি জোর দিয়ে এসেছে বিজেপি থিঙ্ক ট্যাঙ্ক । আগামী নির্বাচনগুলিতেও সেই পন্থার অন্যথা হবে না।