আরও পড়ুন: বাংলাদেশের নতুন টাকা, পাকাপাকি মুছে যেতে চলেছে ‘বঙ্গবন্ধু’ শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি!
ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম ১৪০ টাকা (ভারতীয় টাকায় ১০০ টাকা) প্রতি কেজি পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু ভারত থেকে পেঁয়াজ আসার পর এটি কমে ৯০ টাকা (ভারতীয় টাকায় ৬৩ টাকা) হয়েছে। কিছু বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকায়ও বিক্রি হচ্ছে। এতে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। কারণ, বাংলাদেশের স্থানীয় পেঁয়াজ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি দামি। কিছু জায়গায় এটি ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছিল। তাই ভারতীয় পেঁয়াজ বাংলাদেশের মানুষের প্রিয়।
advertisement
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত শনিবার দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে ভারত থেকে ১,১৭১ টন পেঁয়াজ বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে। এর পর থেকেই পেঁয়াজের দামে আশ্চর্যজনক পতন হয়েছে। ঢাকার মিরপুর-১ এর একটি সবজি বাজারের দোকানিরা জানিয়েছেন, দুই দিনের মধ্যেই পেঁয়াজের দাম উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। তবে আলুর দামে বড় কোনো পরিবর্তন হয়নি।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের নতুন টাকা, পাকাপাকি মুছে যেতে চলেছে ‘বঙ্গবন্ধু’ শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি!
দোকানিরা জানিয়েছেন, ভারত থেকে নতুন আলুর চালান বাজারে আসতে শুরু করেছে, যার ফলে দাম ২০ টাকা (ভারতীয় টাকায় ১৫ টাকা) পর্যন্ত কমেছে। আশা করা হচ্ছে, এক-দুই দিনের মধ্যে দাম আরও কমতে পারে।
তবে পুরনো আলুর চাহিদা বেশি থাকায় তার দামে তেমন পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশে পুরনো আলু ৮০ টাকা (ভারতীয় টাকায় ৫৭ টাকা) প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এক দোকানি এমডি শরীফ জানিয়েছেন, পুরনো আলুর স্বাদ নতুন আলুর তুলনায় ভাল, তাই তার চাহিদা বেশি। হোটেল ও রেস্তোরাঁয় এখনও পুরনো আলুকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে, যার ফলে এর চাহিদা স্থির রয়েছে।
