একই অবস্থা ভূমধ্যসাগরের পাশে ইতালির আর এক শহর সাম্বুকার৷ বালুকাবেলায় সাজানো এই শহরে কয়েক ডজন বাড়ি মাত্র ১ ডলারে বিকিয়ে গিয়েছে৷ সেখানেও কারণ জনসংখ্যার হ্রাস৷ দক্ষিণ পশ্চিম ইতালির আর এক শহরে তো এক পেয়ালা
কফির চেয়েও কম দামে মিলছে আস্ত বাড়ি৷ প্রথমে প্রচুর ক্রেতা থাকলেও পরে তাঁরা পিছিয়ে আসেন৷ কারণ বাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের ব্যয় ছিল আকাশছোঁয়া৷
advertisement
৪৯ বছর বয়সি রাবিয়ার হালও একই৷ আদতে ব্রাজিলের যুবতী ৩ ডলারে ৩ টি বাড়ি কিনেছেন বটে৷ কিন্তু রক্ষণাবেক্ষণে প্রচুর অর্থব্যয়ের মুখোমুখি তিনি৷ সোলার ইন্ডাস্ট্রিতে দীর্ঘ দিন চাকরি করা এই রাবিয়া ২০১৯ সালে প্রথম বার ইতালির এই বাড়িগুলির কথা জানতে পারেন৷
তার পর বিস্তর খোঁজখবর করে কিনে নেন এই ভূসম্পত্তি৷ বলেছেন, খোঁজখবর নেওয়ার পর তিনি সিদ্ধান্ত নিতে দেরি করেননি৷ তিন দিনের মধ্যে ফ্লাইটের টিকিট কেটে, ভাড়ার গাড়ি ও হোটেল ঠিক করে তিনি আমেরিকার ক্যালিফর্নিয়া থেকে চলে আসেন ইতালির সিসিলিতে৷ যে সংস্থার মধ্যস্থতায় তিনি বাড়ি তিনটি কিনেছেন, তার নাম ‘কেস ১ ইউরো’৷