নিউট্রিশনিস্ট ও আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে ঘি এমনই এক আনপ্রসেসড ফ্যাট যা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন এ-তে পরিপূর্ণ। আমাদের স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় কাজ চালানোর জন্য যে কোনও মরসুমেই কিছুটা পরিমাণ ঘি খাওয়া জরুরি। যেহেতু গরম কালে ডিহাইড্রেশন ও অতিরিক্ত ঘাম হওয়ার কারণে শরীর শুকিয়ে যায় তাই শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য ঘি খাওয়া প্রয়োজনীয়। এর মধ্যে বিউটাইরিক অ্যাসিড থাকায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে ঘি।
advertisement
আরও পড়ুন: In Pics: গরমে যতই পড়ুক, অত্যধিক লেবুর সরবত থেকে !সাবধান
গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতেও সাহায্য করে ঘি। তাই গরম কালে প্রতি দিন খালি পেটে আধ চামচ ঘি খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যা গ্যাস্ট্রিক জুস বা পৌষ্টিক রস ক্ষরণে সাহায্য করে। ফলে হজম ভাল হয় এবং পেট গরম, বুক জ্বালা, বদ হজমের মতো গরম কালের সমস্যাগুলো থেকে দূরে থাকা যায়।
আবার আয়ুর্বেদ আনুসারে ঘি মিষ্টি খাবার যা এনার্জি জোগাতে সাহায্য করে। সেই সঙ্গেই বলা হয়েছে গরু:র দুধ থেকে তৈরি সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর। যা হালকা হওয়ায় সহজে হজম হয়। গরম কালে তাই পেটের যে কোনও সমস্যায় নিঃসন্দেহে খেতে পারেন ঘি। এমনকী, শরীর ঠান্ডা রাখার কারণে ঘুমেও সাহায্য করবে ঘি।