অভিযোগ, বৃহস্পতিবার বিকেলে অমর দাস মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন। এদিনই ছিল তাঁর শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার কথা ৷ অনেক রাত পর্যন্ত বাড়ি না ফেরায় তাঁর স্ত্রী ফোনে যোগাযোগ করলে ফোন বেজে গেলেও কেউ ফোন তোলেনি। এরপর প্রতিবেশী এক মহিলার মারফত খবর পান পাড়ারই ক্লাব এর ভিতরেই রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন অমর। স্ত্রী লক্ষ্মী দাস জানান, দীর্ঘদিন ধরেই আতঙ্কের মধ্যে থাকতেন অমর । লকডাউনের ফলে বাড়ির কাছেই হৃদয়ের সংঘ নামে একটি ক্লাব আছে সেই ক্লাবের মধ্যেই বেশিরভাগ সময়টা কাটাতেন। এরপর চাকদহ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে এলে তাঁর স্ত্রী লক্ষ্মী দাস-কে সামনে যেতে দেওয়া হয়নি তবে, তিনি জানান অমরবাবুর মাথায় তিনটি গুলি করা হয়েছে। ব্যবসায়িক শত্রুতা না এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে ৷ সে বিষয়ে কিছুই বলতে পারছেন না স্ত্রী লক্ষ্মী দাস। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে চাকদহ থানার পুলিশ। শুক্রবার সকাল থেকেই এলাকায় টহল দিচ্ছে বিশাল পুলিশবাহিনী । ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন চাকদহ থানার পুলিশ ও কল্যানীর এসডিপিও। তবে এই ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে পুলিশ এখনও পর্যন্ত দু'জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
advertisement