পুলিশ সূত্রে খবর, ধর্ষণের পর বাচ্চা মেয়েটিকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে অভিযুক্ত। প্রথমে ঘাস জমিতে লুকিয়ে রাখে নাতনির মৃতদেহ। পরে পুলিশ নিঁখোজ মেয়েটির সন্ধান শুরু করলে দেহ লোপাটের জন্য জলায় দেহটি ফেলে দেয় ধর্ষক। সঙ্গে ফেলে দেয় ধর্ষণের সময় দেহে থাকা রক্ত মাখা লুঙ্গিও। পরে এই লুঙ্গিই ধরিয়ে দেয় ধর্ষক ঠাকুরদাকে।
advertisement
আরও পড়ুন
জম্মু ও কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতির বদলে কেন রাজ্যপালের শাসন জানেন ?
মেয়েকে কোথাও খুঁজে না পেয়ে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন বাচ্চাটির বাবা-মা। চার বছরের বাচ্চা মেয়েকে খুঁজতে নেমে পুলিশি তদন্তে প্রকাশ্যে আসে এই নৃশংস ঘটনা। ডোবা থেকে বাচ্চাটির মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ার পরও ধর্ষকের কোনও সূত্র পাওয়া যাচ্ছিল না। কিন্তু পুলিশ কুকুর ওই রক্তমাখা লুঙ্গির সূত্র ধরে পৌঁছায় মেয়েটির ৬০ বছরের বৃদ্ধ দাদুর কাছে।
পুলিশি জেরার মুখে ভেঙে পড়ে নিজের সমস্ত অপরাধ স্বীকার করেছেন অভিযুক্ত। তার বিরুদ্ধে ৩০২ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলতি বছরের এপ্রিলে ছত্তিশগড়েরই নালাশোপাড়া এলাকা থেকে ষাটোর্ধ্ব এক বৃদ্ধকে তাঁর ১৪ বছরের নাতনিকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়।