১১১ বছর হয়ে গেল। আজও আটলান্টিকের তলায় রয়েছে টাইটানিক। কোনওদিনই হয়তো এই বিশাল জাহাজের ধ্বংশাবশেষ তোলা যাবে না!
১৯১২ সালে সাউদাম্পটন থেকে নিউ ইয়র্ক যাওয়ার পথে হিমশৈলে ধাক্কা খেয়ে আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে গিয়েছিল টাইটানিক।
আটলান্টিক মহাসাগরের ৩.৮ কিমি গভীরে রয়েছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। জাহাজের দুটি টুকরো পরস্পরের থেকে প্রায় ১৮০০ ফিট দূরে রয়েছে।
১৯৮৫ সালে রবার্ট বলার্ড ও তাঁর টিম টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের করেন। তার আগে ৭০ বছর ধরে এই ধ্বংসাবশেষ কেউ খুঁজেও বের করতে পারেনি।
১৪ এপ্রিল এই জাহাজ দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল। বিশ্বের সব থেকে বিলাশবহুল জাহাজ এভাবে ডুবে যাবে, কেউ স্বপ্নেও ভাবেননি হয়তো!
১০ এপ্রিল যাত্রা শুরু করেছিল টাইটানিক। অভিশপ্ত জাহাজ দুর্ঘটনায় ১৫০০ মানুষ প্রাণ হারান।
প্রায় ৭০০ জনকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছিল সেই জাহাজ থেকে।
Your Page!
টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ যেখানে রয়েছে, সেখানে ঘুটঘুটে অন্ধকার। সেখানে জলের তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে পৌঁছে যায়।
Your Page!
জলের এত নিচ থেকে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ তুলে আনা কোনও মানুষের সাধ্য নয়। সেখানে কোনও মানুষ পৌঁছে, জীবিত ফিরে আসাও বড় চ্যালেঞ্জ।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ গলে যাচ্ছে। নোনা জল ও বরফের প্রভাবে আর হয়তো ৪০-৫০ বছরের মধ্যে টাইটানিক সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে যাবে।
আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন
ক্লিক করুন