বাঙালি হেঁসেলে মুসুর ডালকে আমিষ খাবারের তকমা দেওয়ার একটা রীতি বহু দিন ধরেই প্রচলিত৷ 

কোনও প্রাণিহত্যা না হলেও, প্রাণিজ প্রোটিন না হয়েও আমিষ খাবার হিসেবে গণ্য হয় এই ডাল৷

ভেষজ প্রোটিন হলেও মুসুর ডালকে অ্যানিমাল প্রোটিন হিসেবে গণ্য করার প্রবণতা আছে অনেক রান্নাঘরেই৷ 

Heading 3

ফলে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হয়ে যায় মুসুরির ডাল৷

ফলে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে নিষিদ্ধ হয়ে যায় মুসুরির ডাল৷

নিরামিষ আহার যাঁরা করেন তাঁদের ডায়েটে প্রোটিনের অন্যতম উৎস ডাল৷

মুসুর ডালে প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেশি৷ মুসুর ডালে ২২.৩ ভাগ প্রোটিন থাকে৷ সয়াবিনে প্রোটিনের অংশ ৪৩ ভাগ৷

শুধু মুসুর ডালই নয়৷ প্রাণিজ উৎস না হলেও বেশ কিছু খাবারকে আমিষ হিসেবে ধরা হয়৷

পেঁয়াজ, রসুন, পুঁইশাক, মাসকলাই, গাজর, সয়াবিনের মতো খাবারগুলিও আমিষের পরিচয় পায়৷

এই খাবারগুলির উৎস ভেষজ হলেও প্রোটিনের পরিমাণ বেশি৷ ফলে এই খাবারগুলি আমিষ হিসেবে পরিগণিত হয়৷

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন

ক্লিক করুন

ফ্যাট, প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট ভেঙে অণুতে পরিণত করে পাচন-উৎসেচক।

হজমশক্তি বাড়াতে ডায়েটে যোগ করতে হবে পাচন-উৎসেচক সমৃদ্ধ এই সব খাবার।

আনারসে রয়েছে ব্রমালেন, যা প্রোটিনকে অ্যামাইনো অ্যাসিডে পরিণত করে।

পেঁপের মধ্যে থাকা পাপায়্যান উপাদান প্রোটিন ভাঙতে সক্ষম।

ডায়াস্টেস, অ্যাম্যালেজ-সহ নানান ধরনের পাচন-উৎসেচকে ভরপুর হয় মধু।

কলায় থাকা দুই ধরনের পাচন-উৎসেচক জটিল শর্করা হজমে সাহায্য করে।

অ্যাভোকাডোয় থাকা লাইপেজ ফ্যাটের অণু ভেঙে ফেলতে পারে।

ক্যাফিয়ের-এ থাকা উপাদান ফ্যাট, প্রোটিন ও ল্যাকটোজ অণু ভেঙে দেয়।

পাচন-উৎসেচক সমৃদ্ধ সাউরক্রাওটের প্রোবায়োটিক উপাদান হজমে সাহায্য করে।

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন

ক্লিক করুন