ছেলে হোক বা মেয়ে, চলজলদি কিছু একটা পরে বাইরে বেরতে হলে এই টি-শার্টই আমাদের ত্রাতা৷ কিন্তু আপনি কি জানেন, কেন টি-শার্টের সামনে ইংরেজি অক্ষর এই 'T' লেখা হয়? 

T-Shirt নাম বাংলা হরফে টি-শার্ট হিসাবেও লেখা হয়। কিন্তু এই 'T' লেখার পিছনে একটা কারণ রয়েছে৷ যদিও এবিষয়ে দুটি তত্ত্ব বেশ প্রচলিত।

প্রথম তত্ত্বটি খুবই সাধারণ৷ আপনি যখন টি-শার্টটি সোজা করে তুলে ধরেন, তার হাতা দুটো দু’পাশে ছড়িয়ে দেন, এর আকার ইংরেজি অক্ষর 'T'-এর মতো হয়ে যায়, তাই এটিকে টি-শার্ট বলা হয়।

শোনা যায়, একসময় সৈন্যরা টি-শার্ট পরতেন৷

যখন টি-শার্ট তৈরি করা শুরু হয়েছিল, তখন সেনা সৈন্যরা প্রশিক্ষণের জন্য সেগুলো পরতেন। নিজেদের ইউনিফর্মের নীচে টি-শার্ট পরার রীতি ছিল সেনা বাহিনীতে৷

পাশাপাশি, টি শার্ট পরে তাঁরা শারীরিক প্রশিক্ষণও নিতেন৷ সেই কারণে এগুলিকে তাঁদের 'ট্রেনিং শার্ট' বা টি-শার্ট বলা হত।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনী ১৯১৩ সালের দিকে তাদের নৌবাহিনীর সৈন্যদের জন্য টি-শার্ট তৈরি করা শুরু করে৷

টি-শার্টের ক্ষেত্রে সাধারণত কোনও কলার থাকে না৷ গলার কাট গোল হয়।

মনে করা হয়, সেনাদের ট্রেনিং শার্ট থেকেই আদতে  T-shirt শব্দটা এসেছে। এই T মানে ট্রেনিং।

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন

ক্লিক করুন