কোভিড-১৯-এর পর হলুদের জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়েছে। হলুদে কারকিউমিন নামক রাসায়নিক থাকে, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় সাহায্য করে

সবজি ও ডাল থেকে শুরু করে দুধে হলুদ ব্যবহার করলে অনেক রোগ নিরাময় করা সম্ভব হয় ।

তুলসী মেটাবলিক স্ট্রেস কমায় এবং রক্তের গ্লুকোজ, রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরল কমায়। শুধু তাই নয়, তুলসী খাওয়ার ফলে মানসিক চাপও কমে।

তুলসীতে থাকা ইউজেনল রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস কমাতে কয়েকটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে বা চায়ের সঙ্গে যোগ করেও খাওয়া যেতে পারে ।

রক্তচাপ কমানোর ক্ষেত্রে দারুচিনি অত্যন্ত উপকারী। দারুচিনিতে অ্যান্টি-ভাইরাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

 দারুচিনিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে, দারুচিনি টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।

রসুন শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। এটি শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা বাড়িয়ে রক্তচাপ কমাতে পারে।

মেথি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। অনেক গবেষণায় এটা প্রমাণিত হয়েছে। ১০ গ্রাম ভেজানো মেথি খেলে টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হতে পারে ।

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন

ক্লিক করুন