Cat Crossing Road: হিন্দু শাস্ত্রে বিড়ালকে কী বলা হয়

বিভিন্ন শাস্ত্র অনুযায়ি  বিভিন্ন পশুপাখির গুরুত্ব থাকে৷ বিশেষত বিড়াল নিয়ে মানুষের মধ্যে নানাধরণের অশুভ ও শুভ গুরুত্বও থাকে৷ 

তবে এটি একটি অশুভ লক্ষণ। সাধারণত বিড়ালের রাস্তা পার হওয়াকে মারাত্মক খারাপ ধরা হয়।

এই অন্ধবিশ্বাসের কারণে, অনেকেই থেমে যান এবং বিড়ালটি যখন সেই  রাস্তা কাটে তখন অশুভ শেষ বলে মনে করা হয়।

কিন্তু বাইরের দেশে বিড়াল বাড়িতে পোষ্য হিসেবে রাখা হয়। তাদের পরিবারের সদস্য হিসাবে ভাবা হয়৷ 

ভারতেই  কিছু ক্ষেত্রে অশুভ বলে মনে করা হয়। ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী ও বাস্তু বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানাচ্ছেন বিড়ালের পথ কাটা সত্যিই অশুভ লক্ষণ।

বিড়াল সম্পর্কিত এই জিনিসগুলিকে অশুভ বলে মনে করেন? হিন্দু ধর্মের প্রাচীন বিশ্বাস অনুসারে, বিড়াল বাড়িতে নেগেটিভ এনার্জি নিয়ে আসে।

তাই এই প্রাণী বাড়িতে রাখা শুভ নয়।

অনেক ভ্রম মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে আছে, যেমন বিড়াল যদি বাম থেকে ডানে চলে তবে তা অশুভ লক্ষণ এবং যদি ডান থেকে বামে চলে তবে তা শুভ

বিড়ালের কান্নাকেও অশুভ মনে করা হয়। এ ছাড়া বিড়াল ঘরে রাখা খাবারে মুখ দিলে  তা ফেলে দেওয়া হয়।

একই ধরণের অনেক ভুল ধারণা মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে

ভারত সহ এমন অনেক দেশ আছে যেখানে বিড়ালকে অশুভ মনে করা হয়। ভারতে বিড়ালের পথ দিয়ে যাওয়াকে অশুভ মনে করা হয়।

যদি একটি বিড়াল পথ কাটে  তাহলে থামুন এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।

প্রাচীনকালে যখন মানুষ বনের মধ্য দিয়ে যেত। সে সময় বিড়াল পথ কাটলে তার পেছনে কোনো বন্য প্রাণী থাকবে বলে অনুমান করতেন।

এ কারণে মানুষ নিজ নিজ স্থানে অবস্থান করত।

বিড়ালরা রাতে শিকার করে, তাই তাদের চোখ রাতের বেলা ভয়ঙ্কর দেখায়।

ফলে রাতের বেলা বিড়ালের চোখ দেখে ভয় পেত। পরে একে কুসংস্কারের সঙ্গে যুক্ত করে অশুভ বলে মনে করা হয়।

আরও স্টোরিজের জন্য ক্লিক করুন

ক্লিক করুন