পর পর পাঁচটা ছক্কা। তাও ম্যাচের শেষ পাঁচটা বলে। রিংকু সিং এখন কেকেআরের হিরো। তবে রিংকুর পাঁচটা ছক্কার পর থেকে এক মায়ের খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে গেল।
2/ 6
গুজরাত টাইটান্সের ক্রিকেটার যশ দয়ালের কাছে ওই ম্যাচটা দুঃস্বপ্নের মতো। রিংকু যে পর পর পাঁচ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দেবেন, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি যশ। এদিকে, ছেলের জন্য মন খারাপ তাঁর মায়ের।
3/ 6
যশের বাবা জানিয়েছেন, ছেলে ভেঙে পড়েছে। গোটা বাড়ির পরিবেশ থমথমে। যশের মা রাধা দয়াল খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন প্রায়।
4/ 6
যশের বাবা চন্দ্রকান্ত দয়াল জানিয়েছেন, সেদিন তাঁদের ছেলের শেষ ওভারে রিংকুর পাঁচটা ছক্কা দেখে রাধা দেবী অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলেন।
5/ 6
যশের বাবা জানিয়েছেন, ছেলের কঠিন সময়ে হার্দিক পান্ডিয়ার দলের প্রত্যেকে তাঁর সঙ্গে ছিল। তবে ওই পাঁচটা ছক্কার পর যশ মানসিক দিক থেকে ভেঙে পড়েছিলেন।
6/ 6
চন্দ্রকান্ত দয়াল জানিয়েছেন, তিনি ছেলেকে ফোন করেছিলেন। যশ তাঁকে বলেছিলেন, সেদিন রাতের দিকে বল স্লিপ করছিল। ফলে শেষ ওভারের সময় বল গ্রিপ করতে অসুবিধা হচ্ছিল যশের। তাঁর বাবা নিজেও একজন ক্রিকেটার ছিলেন।
রিংকু সিংয়ের পাঁচ ছক্কায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে গেল এক মায়ের! থমথমে বাড়ি
গুজরাত টাইটান্সের ক্রিকেটার যশ দয়ালের কাছে ওই ম্যাচটা দুঃস্বপ্নের মতো। রিংকু যে পর পর পাঁচ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে দেবেন, তা স্বপ্নেও ভাবতে পারেননি যশ। এদিকে, ছেলের জন্য মন খারাপ তাঁর মায়ের।
রিংকু সিংয়ের পাঁচ ছক্কায় খাওয়া-দাওয়া বন্ধ হয়ে গেল এক মায়ের! থমথমে বাড়ি
চন্দ্রকান্ত দয়াল জানিয়েছেন, তিনি ছেলেকে ফোন করেছিলেন। যশ তাঁকে বলেছিলেন, সেদিন রাতের দিকে বল স্লিপ করছিল। ফলে শেষ ওভারের সময় বল গ্রিপ করতে অসুবিধা হচ্ছিল যশের। তাঁর বাবা নিজেও একজন ক্রিকেটার ছিলেন।