জন্মদিনের আগে বাবার কথা মনে পড়ছে সচিনের। মারাঠি এবং হিন্দিতেও বেশ কিছু লেখা রয়েছে তার বাবার মুম্বই ইন্ডিয়ান্স দলের মেন্টর হিসেবে কাজ করছেন সচিন। কিন্তু বাবার মতো লেখক না হলেও সাহিত্য প্রেম কিছুটা হলেও রয়েছে তার মধ্যে। এই ছবি তার প্রমাণ আসলে বাবার লেখাগুলো বই আকারে প্রকাশ করার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল সচিনের। এই ব্যাপারে দাদা অজিত এবং দিদিদের ভূমিকা রয়েছে তখন ক্রিকেট জীবনের মধ্যগগনে সচিন। সময় পেলেই ক্রিকেটের বাইরে বাবার সঙ্গে চলত সাহিত্যচর্চা ক্রিকেট ক্যারিয়ারের প্রথম দিকের এই ছবি। বাবা রমেশ তেন্ডুলকর কোনদিন ছেলের ওপর কিছু চাপিয়ে দেননি। ছেলের ক্রিকেট খেলার ইচ্ছেকে গুরুত্ব দিয়েছেন জীবনের প্রথম বিদেশ সফর করে আসার পর বিখ্যাত ক্রিকেটারদের অটোগ্রাফ ছিল এই ব্যাটে। সেটাই বাবাকে দেখাচ্ছেন সচিন তরুণ তুর্কি হিসেবে বিশ্ব ক্রিকেটে ততদিনে নিজের পরিচয় তৈরি করলেও বাড়িতে বাবা এবং মায়ের কাছে সচিন ছিলেন বড় আদরের