করোনা যুদ্ধে লক্ষ্মীর বেতন ও পেনশন দান! লকডাউনে ময়দানের মালিদের চাল,ডাল দিয়ে সাহায্য মন্ত্রীমশাইয়ের

Last Updated:
অভিনব উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নিজের বেতন ও পেনশন দান করলেন রাজ্য সরকারের আপৎকালীন ত্রাণ তহবিলে।
1/5
করোনা যুদ্ধে এগিয়ে এলেন বাংলার ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী লক্ষ্মীরতন শুক্লা। অভিনব উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নিজের বেতন ও পেনশন দান করলেন রাজ্য সরকারের আপৎকালীন ত্রাণ তহবিলে। Story: Eeron Roy Barman     
করোনা যুদ্ধে এগিয়ে এলেন বাংলার ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী লক্ষ্মীরতন শুক্লা। অভিনব উদ্যোগ নেওয়ার পাশাপাশি নিজের বেতন ও পেনশন দান করলেন রাজ্য সরকারের আপৎকালীন ত্রাণ তহবিলে। Story: Eeron Roy Barman     
advertisement
2/5
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। বন্ধ স্কুল, কলেজ থেকে সব ধরনের অফিস, কল-কারখানা। দেশবাসীকে গৃহবন্দী থাকার নির্দেশ। এই সময় বন্ধ সব ধরনের খেলা। বন্ধ কলকাতা ময়দান। বন্ধ রাখা হয়েছে ক্লাব তাঁবু। বন্ধ ক্যান্টিন। তাই ময়দানের মালিদের এই কঠিন সময়ে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা মন্ত্রী লক্ষ্মীরতন শুক্লা।
করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে দেশজুড়ে লকডাউন চলছে। বন্ধ স্কুল, কলেজ থেকে সব ধরনের অফিস, কল-কারখানা। দেশবাসীকে গৃহবন্দী থাকার নির্দেশ। এই সময় বন্ধ সব ধরনের খেলা। বন্ধ কলকাতা ময়দান। বন্ধ রাখা হয়েছে ক্লাব তাঁবু। বন্ধ ক্যান্টিন। তাই ময়দানের মালিদের এই কঠিন সময়ে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা মন্ত্রী লক্ষ্মীরতন শুক্লা।
advertisement
3/5
চাল, ডাল, আলু,পেঁয়াজ-সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জরুরী জিনিস গুলো নিয়ে হাজির হলেন কলকাতা ময়দানে। শুক্রবার সকালে একটি গাড়ি করে সমস্ত সামগ্রী নিয়ে ময়দানে হাজির হন লক্ষ্মীরতন শুক্লা।
চাল, ডাল, আলু,পেঁয়াজ-সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জরুরী জিনিস গুলো নিয়ে হাজির হলেন কলকাতা ময়দানে। শুক্রবার সকালে একটি গাড়ি করে সমস্ত সামগ্রী নিয়ে ময়দানে হাজির হন লক্ষ্মীরতন শুক্লা।
advertisement
4/5
নিজের হাতে মালিদের তুলে দেন জরুরী সামগ্রী। লক্ষ্মীরতন শুক্লা জানান, " এই কলকাতা ময়দান থেকেই ক্রিকেট খেলে জীবনে বড় হওয়া। কঠিন সময়ে অসহায় মালিদের পাশে দাঁড়ানোটা আমাদের কর্তব্য। মালিরা বন্ধ ক্লাব তাঁবু পাহারা দিয়ে বসে আছেন। এসব অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।"লক্ষ্মী আরও বলেন, "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজে রাস্তায় নেমে মানুষকে সচেতন করছেন। আমরা সবাই সেই উদ্যোগে সহযোগিতা করছি। আমাদের রাজ্যে খাবার নিয়ে কোন সমস্যা নেই। সবাই বাড়িতে থাকুন। জরুরী প্রয়োজন হলে ফোন করে জানান আমরা সাহায্য করব।"
নিজের হাতে মালিদের তুলে দেন জরুরী সামগ্রী। লক্ষ্মীরতন শুক্লা জানান, " এই কলকাতা ময়দান থেকেই ক্রিকেট খেলে জীবনে বড় হওয়া। কঠিন সময়ে অসহায় মালিদের পাশে দাঁড়ানোটা আমাদের কর্তব্য। মালিরা বন্ধ ক্লাব তাঁবু পাহারা দিয়ে বসে আছেন। এসব অসহায় মানুষদের পাশে দাঁড়ানো উচিত।"লক্ষ্মী আরও বলেন, "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নিজে রাস্তায় নেমে মানুষকে সচেতন করছেন। আমরা সবাই সেই উদ্যোগে সহযোগিতা করছি। আমাদের রাজ্যে খাবার নিয়ে কোন সমস্যা নেই। সবাই বাড়িতে থাকুন। জরুরী প্রয়োজন হলে ফোন করে জানান আমরা সাহায্য করব।"
advertisement
5/5
লক্ষ্মীরতন শুক্লাকে দেখা যায় রাস্তায় বসে খাওয়ার ভাগ করছেন। ময়দানের মালিদের মাস্ক দেওয়া হয়। শুধু মালিদের সাহায্য করাই নয় নিজের এলাকায় গরিব ও দুঃস্থ মানুষদের খাওয়ানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন লক্ষ্মী। নিজের হাতে খাবার বিতরণ করেন রাজ্যের ক্রীড়া দফতর প্রতিমন্ত্রী। শুধু ময়দানের মালি বা দুঃস্থদের পাশে দাঁড়ানোই নয়। বিধায়ক হিসেবে যে বেতন পান, সেখান থেকে তিন মাসের টাকা মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে তুলে দিয়েছেন লক্ষ্মীরতন শুক্লা। এমনকি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফ থেকে যে পেনশন পান, সেখান থেকেও তিন মাসের টাকা রিলিফ ফান্ডে দিয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। 1999 সালে ভারতীয় জার্সিতে অভিষেক হয় লক্ষ্মীরতন শুক্লার।
লক্ষ্মীরতন শুক্লাকে দেখা যায় রাস্তায় বসে খাওয়ার ভাগ করছেন। ময়দানের মালিদের মাস্ক দেওয়া হয়। শুধু মালিদের সাহায্য করাই নয় নিজের এলাকায় গরিব ও দুঃস্থ মানুষদের খাওয়ানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন লক্ষ্মী। নিজের হাতে খাবার বিতরণ করেন রাজ্যের ক্রীড়া দফতর প্রতিমন্ত্রী। শুধু ময়দানের মালি বা দুঃস্থদের পাশে দাঁড়ানোই নয়। বিধায়ক হিসেবে যে বেতন পান, সেখান থেকে তিন মাসের টাকা মুখ্যমন্ত্রীর রিলিফ ফান্ডে তুলে দিয়েছেন লক্ষ্মীরতন শুক্লা। এমনকি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফ থেকে যে পেনশন পান, সেখান থেকেও তিন মাসের টাকা রিলিফ ফান্ডে দিয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার। 1999 সালে ভারতীয় জার্সিতে অভিষেক হয় লক্ষ্মীরতন শুক্লার।
advertisement
advertisement
advertisement