Digha weather|| বসন্তেই পুড়ে যাচ্ছে শরীর, চড়া রোদে সমুদ্রস্নানে অনীহা, জানুন দিঘার আবহাওয়ার পূর্বাভাস

*ক্যালেন্ডারের পাতায় ফেব্রুয়ারি মাস। প্রকৃতি সেজে উঠেছে পলাশে-কিংশুকে। কিন্তু আবহাওয়া যেন জানান দিচ্ছে বসন্তকাল নয় এটা গ্রীষ্মকাল। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 

*দিনভর প্রখর রোদ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রার পারদ। ফেব্রুয়ারি মাসের গরম সাধারণ মানুষকে ভয় ধরাচ্ছে গ্রীষ্মের দাবদাহ কেমন হবে তা নিয়ে। ফাইল ছবি। 

*দিনভর প্রখর রোধ এক ধাক্কায় বাড়ল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা অনেকটাই। ফাল্গুন মাসে বৈশাখের মত গরমে নাজেহাল পূর্ব মেদিনীপুর জেলাবাসী। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বাড়বে তাপমাত্রা। ফাইল ছবি। 

*দিঘার শেষ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩১.১ ডিগ্রি। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রার চেয়ে ৫ ডিগ্রি বেশি। ফাইল ছবি। 

*সকালের দিকে কুয়াশা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গেই রোদ ঝলমলে পরিবেশ থাকবে। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৮৫ শতাংশ। আগামী ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কিছুটা বাড়বে। ফাইল ছবি। 

*তমলুকে বাড়ল তাপমাত্রা শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ৪ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৮১ শতাংশ। তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা। ফাইল ছবি। 

*হলদিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হলদিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৩ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৮৫ শতাংশ। হলদিয়াতেও বাড়ল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরও বাড়বে হলদিয়ার তাপমাত্রা। ফাইল ছবি। 

*কাঁথির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়ার পরিবর্তনে কাঁথি শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়বে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। ফাইল ছবি। 

*এগরার তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এবং সর্বনিম্ন ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলা জুড়ে দুপুর ও রাত্রের দিকে চড়ছে তাপমাত্রা পারদ। বসন্তকালে গরমে নাজেহাল হাল সাধারণ মানুষ। ফাইল ছবি।