ভূত আছে কি নেই, তা নিয়ে তর্ক বিস্তর। তবে ভূতের ভয়ে ৪২ বছর ধরে কোনও রেলস্টেশন বন্ধ, এটা মেনে নেওয়া একটু কষ্টের হতে পারে আপনার জন্য।
2/ 6
পুরুলিয়া জেলার বেগুনকোদর রেলস্টেশনে ভূতের উপদ্রব নিয়ে অনেক গল্প শোনা যায়। ১৯৬০ সালে এই রেল স্টেশন নির্মিত হয়েছিল।
3/ 6
১৯৬০ সালে রেল স্টেশন নির্মানের পর তেমন কোনও সমস্যা ছিল না। তবে ১৯৬৭ সাল নাগাদ এক রেলকর্মী দাবি করেন, বেগুনকোদর রেল স্টেশনে তিনি ভূত দেখেছেন। ব্যস, তার পর থেকেই গোলমাল শুরু।
4/ 6
সেই রেল কর্মী দাবি করেন, তিনি সাদা শাড়ি পরা এক মহিলাকে স্টেশনে ঘুরতে দেখেছিলেন। তিনি আরও দাবি করেন, ওই মহিলার মৃত্যু হয়েছিল রেল দুর্ঘটনায়। তার পর থেকেই লোকজনের ভয় পাওয়া শুরু।
5/ 6
বেগুনকোদর স্টেশনের কাছাকাছি বসবাসকারী লোকজন অবশ্য দাবি করেছেন, কোনও ভূত-টূত নেই সেখানে। অন্ধকার নামলেই স্টেশন চত্বরে অসামাজিক কাজ শুরু হয়। তাই স্টেশনে ভূত আছে বলে রটিয়ে দেওয়া হয়েছে।
6/ 6
একটা সময় এই রেলস্টেশনে ট্রেন দাঁড়ানো পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বেগুনকোদর স্টেশন নিয়ে প্রচুর গল্প শোনা যায়। তবে কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যে তা নিয়ে অনেক জল্পনা রয়েছে।
ভূতের ভয়ে ৪২ বছর বন্ধ বাংলার এই স্টেশন! রাত নামলে রেল কর্মীরাই থাকেন না
১৯৬০ সালে রেল স্টেশন নির্মানের পর তেমন কোনও সমস্যা ছিল না। তবে ১৯৬৭ সাল নাগাদ এক রেলকর্মী দাবি করেন, বেগুনকোদর রেল স্টেশনে তিনি ভূত দেখেছেন। ব্যস, তার পর থেকেই গোলমাল শুরু।
ভূতের ভয়ে ৪২ বছর বন্ধ বাংলার এই স্টেশন! রাত নামলে রেল কর্মীরাই থাকেন না
সেই রেল কর্মী দাবি করেন, তিনি সাদা শাড়ি পরা এক মহিলাকে স্টেশনে ঘুরতে দেখেছিলেন। তিনি আরও দাবি করেন, ওই মহিলার মৃত্যু হয়েছিল রেল দুর্ঘটনায়। তার পর থেকেই লোকজনের ভয় পাওয়া শুরু।
ভূতের ভয়ে ৪২ বছর বন্ধ বাংলার এই স্টেশন! রাত নামলে রেল কর্মীরাই থাকেন না
বেগুনকোদর স্টেশনের কাছাকাছি বসবাসকারী লোকজন অবশ্য দাবি করেছেন, কোনও ভূত-টূত নেই সেখানে। অন্ধকার নামলেই স্টেশন চত্বরে অসামাজিক কাজ শুরু হয়। তাই স্টেশনে ভূত আছে বলে রটিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ভূতের ভয়ে ৪২ বছর বন্ধ বাংলার এই স্টেশন! রাত নামলে রেল কর্মীরাই থাকেন না
একটা সময় এই রেলস্টেশনে ট্রেন দাঁড়ানো পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। বেগুনকোদর স্টেশন নিয়ে প্রচুর গল্প শোনা যায়। তবে কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যে তা নিয়ে অনেক জল্পনা রয়েছে।