জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যদি কোনও ধরনের রোগ থাকে বা মানসিক শান্তি চান তবে পূর্ণিমার দিনে চালের পায়েস তৈরি করুন এবং চাঁদকে অর্পণ করুন। এই খির বা পায়েস দুস্থ ব্যক্তিকে খাওয়ান। এই প্রতিকারে যেমন উপকার পাবেন, তেমনই খারাপ স্বপ্নও আসবে না।
2/ 5
ভগবান বিষ্ণু এবং ভগবান শিবের আশীর্বাদ পেতে চাইলে এবং আর্থিক সীমাবদ্ধতা দূর করতে মিষ্টি ভাত নিবেদন করতে পারেন। মঙ্গলবার শিবকে মিষ্টি চাল নিবেদন করুন। ভগবান বিষ্ণুর আশীর্বাদ পেতে বৃহস্পতিবার মিষ্টি চাল নিবেদন করুন।
3/ 5
পিতৃদোষ, শনিদোষ ও সূর্যদোষ এড়াতে চাল দান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলা হয়েছে। পিতৃ দোষ এড়াতে, অভাবীকে চাল দান করুন। শনিদোষ এড়াতে চালের সঙ্গে কালো তিল মিশিয়ে দান করুন। সূর্যদোষ এড়াতে চালে সামান্য হলুদ মিশিয়ে দরিদ্র ব্যক্তিকে দান করুন।
4/ 5
আপনার হাতে যদি খুব খরচ করেন, আপনার কাছে টাকা না থাকে, তাহলে আপনার পার্সে লাল কাপড়ে মোড়ানো ৭টি আস্ত চাল রাখুন। এতে আপনার বেশি খরচ করার অভ্যাস কমে যাবে এবং আপনার টাকা জমানো শুরু হবে৷
5/ 5
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ পেতে এবং ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় রাখতে শুক্রবার কোনও ঘরের মহিলারা অন্য মহিলাদে চাল দান করুন৷ একে শুভ কাজ বলে মনে করা হয়।