

*দীর্ঘ তিনমাস পর খুলল কোচবিহারের মদনমোহন মন্দির। তবে করোনা মোকাবিলায় বাড়তি সতর্কতা মাথায় রেখেই মন্দিরে ঢোকার অনুমতি পাবেন ভক্তরা। ছবি: সংগৃহীত।


*বৃহস্পতিবার জেলাশাসক পবন কাদেয়ান পুজো দেন। এরপরেই পুজো দেন ভক্তরা। কোচবিহারের মহারাজাদের কুলদেবতা মদনমোহন ঠাকুরের মন্দির বন্ধ ছিল ২৫ মার্চ থেকে। প্রায় তিনমাস পর খুলল মন্দিরের দরজা। ভক্তরা একসাথে ১৫ জন করে মন্দিরে ঢোকার অনুমতি পাবেন। ছবি: সংগৃহীত।


*পুজো দিতে মন্দিরে এলে প্রথমে নিতে হবে নির্দিষ্ট টিকিট। সেই টিকিট দেখিয়ে প্রথম ১৫ জন ভক্ত পাবেন অগ্রাধিকার। মন্দিরের বারান্দায় ওঠার অনুমতি দেওয়া যাবেনা ভক্তদের। অন্ন ভোগ আপাতত বন্ধ থাকছে মন্দিরে। শুধুমাত্র সন্দেশ ও ফল দিয়ে ভোগ দেওয়ার অনুমতি পাবেন ভক্তরা। ছবি: সংগৃহীত।


*মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানা গিয়েছে, কোনও ভক্ত মন্দিরে এলে প্রথমে থার্মাল গান দিয়ে তাঁর শরীরের তাপমাত্রা মাপা হবে। তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রনে থাকলে তবে জুতো গেটের বাইরে রেখে মন্দিরে ঢোকার অনুমতি মিলবে। ছবি: সংগৃহীত।


*পুজো দিয়েই বেড়িয়ে যেতে হবে মন্দির থেকে। মন্দির লাগোয়া বাগানে ঘোরা ফেরা একেবারেই বন্ধ। কোচবিহারের মদনমোহন ঠাকুর জেলার বাসিন্দাদের প্রানের ঠাকুর। সাধারন মানুষের আবেগের সাথে জড়িয়ে আছে মদনমোহন ঠাকুর। ছবি: সংগৃহীত।


*১৮৮৯ সালে এই মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ন। এরপর থেকেই মন্দিরকে ঘিরেই বারো মাসে তেরো পার্বণ পালিত হয় কোচবিহারে। ছবি: সংগৃহীত।