হোম » ছবি » দেশ » ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
Bangla Editor
1/ 11
• মন্দিরের কাজ শুরু হয়েছিল সেই ১৯৯০ সালে। ৫ অগাস্ট ভূমিপুজো। তারপরই জোর কদমে শুরু হচ্ছে রামমন্দির নির্মাণ। ২০২৪ সালে হোলির দিন দর্শনার্থীদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ।
2/ 11
• ৪২ মাসের মধ্যে মন্দির নির্মাণ শেষ করতে চায় রামমন্দির ট্রাস্ট। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মন্দিরের চূড়ান্ত নকশা তৈরি। ৫ অগাস্ট ভূমিপুজোর পরদিন থেকেই অযোধ্যায় মন্দির তৈরির কাজ শুরু হচ্ছে।
3/ 11
• সাড়ে তিন বছরে মন্দিরের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ভূমিপুজো ৫ অগাস্ট, ২০২০ -- নির্মাণ কাজ শুরু ৬ অগাস্ট, ২০২০ -- কাজ শেষের লক্ষ্যমাত্রা (ডেডলাইন) - ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪ - বাড়তি ১ মাস সময় হাতে রাখা হয়েছে ।
4/ 11
• যেভাবে মন্দির তৈরির পরিকল্পনা, তার জন্য প্রয়োজন বিশেষ ধরনের নির্মাণে দক্ষ কারিগর ৷ গুজরাত ও রাজস্থানের ২৫০ কারিগরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ৷ তাঁদের হাতেই তৈরি হবে মন্দির ৷
5/ 11
• আকাশছোঁয়া মন্দির। রাজস্থানের গোলাপি পাথরের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হবে অপূর্ব সব কারুকাজ। রামায়নের গল্প। মন্দির নির্মাণের মূল দায়িত্ব অনুভাই সোমপুরার ওপর। তাঁদের পারিবারিক সংস্থা মন্দিরের নকশা তৈরি করেছে। নির্মাণের দায়িত্বও সোমপুরাদের সংস্থার ওপর।
6/ 11
• ১ লক্ষ কিউবিক স্কোয়্যার মিটার গোলাপি পাথর আনা হয়েছে ৷ আরও ২ লক্ষ কিউবিক স্কোয়্যার মিটার পাথর লাগবে ৷ মন্দির তৈরির কাজ অবশ্য সেই ১৯৯০ থেকেই চলছে ৷
7/ 11
• একদিন স্বপ্নপূরণ হবে, সেই বিশ্বাস থেকেই হয়তো কয়েকশো শিল্পী মন্দির তৈরির কাজ চালিয়ে গিয়েছেন এতগুলো বছর ধরে। কর্তৃপক্ষের দাবি মন্দিরের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তৈরি কাঠামো নিয়ে গিয়ে বসিয়ে দিলেই হবে। তবে মন্দিরে আড়ে-বহরে বাড়ছে। সেটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে ৷
8/ 11
• ১৪১ ফুটের বদলে ১৬১ ফুট উঁচু হবে মন্দির - মূল মন্দির দো-তলার পরিবর্তে তিনতলা হবে । গ্রাউন্ড ফ্লোরের কাজ ইতিমধ্যেই শেষ।
9/ 11
• পাথরের কাজ অনেকটাই হয়ে রয়েছে। জায়গায় নিয়ে গিয়ে গেঁথে নেওয়া হবে। নকশা তৈরির দায়িত্বে থাকা নিখিল সোমপুরার দাবি, ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যেই কাজ শেষের লক্ষ্যমাত্রা থাকছে।
10/ 11
• অযোধ্যায় কান পাতলে শোনা যাচ্ছে, ২০২৪ সালে হোলির দিন মন্দির খোলার সম্ভাবনা ৷
11/ 11
• ৫ অগাস্ট মন্দিরের ভূমিপুজো। প্রস্তুতি খতিয়ে দেখতে ইতিমধ্যেই অযোধ্যায় পৌঁছে গিয়েছেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ । আলো মালায় সেজে উঠেছে অযোধ্যা । আগামিকালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও ।
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• মন্দিরের কাজ শুরু হয়েছিল সেই ১৯৯০ সালে। ৫ অগাস্ট ভূমিপুজো। তারপরই জোর কদমে শুরু হচ্ছে রামমন্দির নির্মাণ। ২০২৪ সালে হোলির দিন দর্শনার্থীদের জন্য মন্দির খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে ।
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• ৪২ মাসের মধ্যে মন্দির নির্মাণ শেষ করতে চায় রামমন্দির ট্রাস্ট। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মন্দিরের চূড়ান্ত নকশা তৈরি। ৫ অগাস্ট ভূমিপুজোর পরদিন থেকেই অযোধ্যায় মন্দির তৈরির কাজ শুরু হচ্ছে।
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• সাড়ে তিন বছরে মন্দিরের কাজ শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে। ভূমিপুজো ৫ অগাস্ট, ২০২০ -- নির্মাণ কাজ শুরু ৬ অগাস্ট, ২০২০ -- কাজ শেষের লক্ষ্যমাত্রা (ডেডলাইন) - ৩১ জানুয়ারি, ২০২৪ - বাড়তি ১ মাস সময় হাতে রাখা হয়েছে ।
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• যেভাবে মন্দির তৈরির পরিকল্পনা, তার জন্য প্রয়োজন বিশেষ ধরনের নির্মাণে দক্ষ কারিগর ৷ গুজরাত ও রাজস্থানের ২৫০ কারিগরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ৷ তাঁদের হাতেই তৈরি হবে মন্দির ৷
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• আকাশছোঁয়া মন্দির। রাজস্থানের গোলাপি পাথরের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হবে অপূর্ব সব কারুকাজ। রামায়নের গল্প। মন্দির নির্মাণের মূল দায়িত্ব অনুভাই সোমপুরার ওপর। তাঁদের পারিবারিক সংস্থা মন্দিরের নকশা তৈরি করেছে। নির্মাণের দায়িত্বও সোমপুরাদের সংস্থার ওপর।
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• একদিন স্বপ্নপূরণ হবে, সেই বিশ্বাস থেকেই হয়তো কয়েকশো শিল্পী মন্দির তৈরির কাজ চালিয়ে গিয়েছেন এতগুলো বছর ধরে। কর্তৃপক্ষের দাবি মন্দিরের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তৈরি কাঠামো নিয়ে গিয়ে বসিয়ে দিলেই হবে। তবে মন্দিরে আড়ে-বহরে বাড়ছে। সেটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে ৷
ঠিক এমনই দেখতে হবে ভবিষ্যতের রাম মন্দির, এই প্রথম অন্দরমহলের ছবি এল প্রকাশ্যে
• পাথরের কাজ অনেকটাই হয়ে রয়েছে। জায়গায় নিয়ে গিয়ে গেঁথে নেওয়া হবে। নকশা তৈরির দায়িত্বে থাকা নিখিল সোমপুরার দাবি, ২০২৪ সালের জানুয়ারির মধ্যেই কাজ শেষের লক্ষ্যমাত্রা থাকছে।