

ক্রমশই ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বাড়ছিল চাপ, কুল্লু জেলায় ৪২ বছর বয়সী শহিদ জওয়ানের মৃতদেহ কুল্লুতে নিজের গ্রামের বাড়ি টিকিরা রাবড়ি পৌঁছেছে ৷ শহিদের জওয়ানের দেহ পূর্ণ রীতিনীতির মেনে শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে ৷


দেশের বীর জওয়ানকে শেষবারের মত শ্রদ্ধা জানাতে প্রশাসনিক আধিকারিকেরা উপস্থিত হয়েছিলেন ৷ তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম অমিত গুলারিয়া ৷ ডিএসপি হেড কোয়াটার প্রিয়ঙ্ক গুপ্ত ৷ কুল্লু সদরের বিধায়ক সুন্দর সিং ঠাকুর, প্রাক্তন মন্ত্রী সন্তপ্রকাশ ঠাকুর প্রমুখরা ৷


শহিদ নরেশ কুমারের ছেলে অশ্বিন ও আরব বাবার মুখাগ্নি করেছে ৷ ২০০৪ সালে বিএসএফে যোগ দিয়েছিলেন মাত্র ২০ দিন আগেই বাড়ি ফিরেছিলেন ৷ ৪ এপ্রিল বাজ পড়ে মৃত হয়েছিলেন শহিদ জওয়ান ৷


শহিদ নরেশ কুমারের মরদেহের পিছনে বাবা দেবী সিং, মা কমলা স্ত্রী সন্ত্যা দেবী, শোকে যেন পাথর হয়ে গিয়েছেন সঙ্গে দুই পুত্র অশ্বিন যার বয়স ১৬ বছর ও আরব যার বয়স মাত্র ১২ বছরের, দুই বোনকে রেখে পৃথিবীকে আলবিদা জানিয়েছেন নরেশ কুমার ৷