• যেভাবে মন্দির তৈরির পরিকল্পনা, তার জন্য প্রয়োজন বিশেষ ধরনের নির্মাণে দক্ষ কারিগর ৷ গুজরাত ও রাজস্থানের ২৫০ কারিগরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ৷ তাঁদের হাতেই তৈরি হবে মন্দির ৷ আকাশছোঁয়া মন্দির। রাজস্থানের গোলাপি পাথরের গায়ে ফুটিয়ে তোলা হবে অপূর্ব সব কারুকাজ। রামায়নের গল্প। মন্দির নির্মাণের মূল দায়িত্ব অনুভাই সোমপুরার ওপর। তাঁদের পারিবারিক সংস্থা মন্দিরের নকশা তৈরি করেছে। নির্মাণের দায়িত্বও সোমপুরাদের সংস্থার ওপর।
• ১ লক্ষ কিউবিক স্কোয়্যার মিটার গোলাপি পাথর আনা হয়েছে ৷ আরও ২ লক্ষ কিউবিক স্কোয়্যার মিটার পাথর লাগবে ৷ মন্দির তৈরির কাজ অবশ্য সেই ১৯৯০ থেকেই চলছে ৷ একদিন স্বপ্নপূরণ হবে, সেই বিশ্বাস থেকেই হয়তো কয়েকশো শিল্পী মন্দির তৈরির কাজ চালিয়ে গিয়েছেন এতগুলো বছর ধরে। কর্তৃপক্ষের দাবি মন্দিরের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। তৈরি কাঠামো নিয়ে গিয়ে বসিয়ে দিলেই হবে। তবে মন্দিরে আড়ে-বহরে বাড়ছে। সেটাও মাথায় রাখতে হচ্ছে ৷