

• AIIMS–এর ডিরেক্টর আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আসন্ন উৎসবের মরশুম ও শীতকালে দূ্ষণ বাড়লে বাড়তে পারে করোনা সংক্রমণের পরিমাণ। তিনি এই কারণে ইতালি ও চিনের একটি সমীক্ষার উল্লেখ করেছেন, যেখানে দূষণ সূচকে সামান্য পরিবর্তন করোনা সংক্রমণের পরিমাণ ৮ থেকে ৯ শতাংশ পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছে।


• তিনি জানাচ্ছেন, দূষণ সরাসরি শরীরের ফুসফুসে আঘাত করে। সার্স কোভ ২ ভাইরাসও তাই। এরা যৌথভাবে ফুসফুসে প্রদাহ তৈরি করলে তা রোধ করা কঠিন। এছাড়া, ইন্দো–গঙ্গা তীরবর্তী অঞ্চলে এই ধরণের দূষণের পরিমাণ অত্যাধিক মাত্রায় বেশি হওয়ায় সংক্রমণের পরিমাণও অত্যাধিক বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাচ্ছে।


• তিনি একটি গবেষণা উল্লেখ করে বলেছেন, আজকের সমাজে বায়ু দূষণ সবসময়েই অতিমারী রুখতে সাহায্য করবে। আজও করবে, ভবিষ্যতে যদি ফুসফুস সংক্রমণের কোনও রোগ আসে, তাহলেও করবে। কারণ, দূষিত বায়ুর প্রভাবে এমনিতেই শরীরের ফুসফুস আক্রান্ত হয়ে থাকে। কোনও বিশেষ রোগ এলে তাঁর প্রভাব সহজে শরীরে পড়তে পারে।


• এর ফলে বাড়তে পারে মৃত্যু হার। গণস্বাস্থ্যের এই ধরনের সমস্যা যে কোনও সময় মৃত্যুর হার অত্যন্ত বাড়িয়ে দেয় বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। তাঁরা হিসাব দিয়ে দেখিয়েছেন, প্রায় ২১৯০ টি মৃত্যুর ঘটনা লকডাউনের সময় দূষণ কম থাকায় এড়ানো গেছে। আবার চিনের ক্ষেত্রে সেই সংখ্যাটা প্রায় ২৪ হাজার।