• এরপর বিয়ের দিন অনুষ্ঠান চলাকালীনই বমি হয় কনের ৷ সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান শরৎ ৷ সেখানেই তাঁকে প্রেগন্যান্সি ও ভার্জিনিটি টেস্ট করানো হয় বলে ওই তরুণীর অভিযোগ ৷ তিনি জানান, প্রথমে কিছুই বুঝতে পারেননি তিনি ৷ ভেবেছিলেন তাঁর গ্যাসট্রিকের সমস্যার চিকিৎসা করাতেই হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন শরৎ ৷ তাই না বুঝে একটি ফর্মেও সাক্ষর করে দেন তিনি ৷যখন পরীক্ষা শুরু হয় সে সময় সবটা বুঝতে পারেন ৷ তখন সমস্ত পদ্ধতিই প্রায় শেষ হয়ে এসেছিল ৷ প্রতীকী চিত্র ৷