

• বৌমা-শাশুড়ির সহাবস্থান সংসারে খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না । যুযুধান দুই প্রতিপক্ষ সর্বদাই যেন লড়াই ময়দানে একে অপরের দিকে বন্দুক তাক করেই থাকেন । প্রায় প্রতিটি সংসারেই একই চিত্র । তবে তার মধ্যেও থাকে কিছু বিরল ঘটনা । যেখানে শাশুড়ি-বৌমা সত্যিই মা-মেয়ে বা দু’জন ভাল বন্ধু হয়ে ওঠেন বা একে অপরের সঙ্গী ।


• যেমনটা দেখা গেল ছত্তীশগড়ের বিলাসপুরের এই পরিবারের ক্ষেত্রে । যেখানে শাশুড়িকে ভালবেসে তাঁর মৃত্যুর পর তাঁর নামে মন্দির তৈরি করলেন ১১ জন বৌমা ।


• শাশুড়ির মূর্তিও তৈরি করেছেন ওই ১১ বৌমা মিলে । সোনার গয়নায় মুড়ে দিয়েছেন সেই মূর্তি । নিত্য পুজো হয় সেই মন্দিরে । প্রতীকী চিত্র ।


• বিলাসপুর জেলা সদর থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে বিলাসপুর-কোরবা মার্গে রতনপুর গ্রামে রয়েছে এই মন্দির। ২০১০ সালে এই মন্দিরটি গীতাদেবী নামে এক মহিলার নামে তৈরি করেছিলেন তাঁর ১১ জন বৌমা । ২০১০ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর তাঁকে ভালবেসে এই মন্দির নির্মাণ করেন তাঁর বৌমারা। প্রতীকী চিত্র .