কোলেস্টেরল কমাতে অত্যন্ত কার্যকর গ্রিন টি। মেডিকেল নিউজ টুডে-এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, গ্রিন টি-তে ক্যাটেচিন এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ রয়েছে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। গ্রিন টিতে থাকা উপাদান ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতেও সাহায্য করতে পারে। এটি হার্টের স্বাস্থ্যকেও ভাল রাখে।
কোকো ড্রিঙ্কস শরীরে জমে থাকা কোলেস্টেরল বের করে দিতে সাহায্য করে। ডার্ক চকোলেটের মূল উপাদান কোকো। এতে ফ্ল্যাভানল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ২০১৫ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে ৪৫০ মিলিগ্রাম কোকো ফ্ল্যাভানলযুক্ত পানীয় এক মাস ধরে প্রতিদিন দুবার খেলে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়, পাশাপাশি ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
কোলেস্টেরলের মাত্রা সীমা ছাড়িয়ে গেলে তা অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে। অতিরিক্ত কোলেস্টেরল হৃদরোগের কারণ হতে পারে। কোলেস্টেরলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়াম করতে হবে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।