২. চুলের পুষ্টি-
চুলের রং বা কাটিং নয়। বরং সুস্থ একঢাল চুলর দ্বারা সৌন্দর্যের সংজ্ঞা নির্ধারণ করা সম্ভব। সে জন্য এখনই নারকেল বা বাদাম তেল দিয়ে মাথায় মালিশ করা শুরু করতে হবে। তৈরি করে নেওয়া যায় একটি হেয়ার প্যাকও। চুলে ভাল পুষ্টি জোগাবে এমন উপাদান যেমন দই, ডিম, কলা এবং মধু দিয়ে প্যাক বানিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
৩. ত্বকের পুনরুজ্জীবন-
না, এর জন্য অনেক খরচ করে পার্লারে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। হাতের কাছে থাকা কিছু কিছু জিনিস দিয়েই ত্বকের যত্ন সেরে ফেলা যায়। নিজের রান্নাঘর থেকে সংগ্রহ করে নেওয়া কিছু উপাদান যেমন মধু, কমলালেবু, শসা এবং গোলাপজল দিয়েই তৈরি করে ফেলা যায় ফেস মাস্ক যা নিষ্প্রাণ ত্বকের জেল্লা ফিরিয়ে আনবে।
৪. ঠোঁটের যত্ন-
ভালোবাসার দিনের জন্য প্রস্তুতি আর ঠোঁট উপেক্ষিত থেকে যাবে তা কী হয়! বরং একটু বিশেষ নজর দেওয়া দরকার ঠোঁটে। শুকনো, ফাটা ঠোঁট থেকে মুক্তি পেতে একটি স্ক্রাব ব্যবহার করা যেতে পারে। এক চা চামচ মধু, নারকেল তেল এবং ব্রাউন সুগার আধা টেবিল চামচ গরম জলে মিশিয়ে ঠোঁটে লাগাতে হবে। হালকা হাতে বৃত্তাকারে ঘষে ধুয়ে ফেলতে হবে। সপ্তাহে ৪ দিন করা দরকার। রাতারাতি পরিবর্তন চোখে পড়বে।
৫. ভিটামিন সি-
ভিটামিন সি কোলাজেন বাড়াতে পারে। এটি ত্বককে ঝুলে যাওয়া থেকে রক্ষা করে ফলে ত্বকের বয়স বাড়তে দেয় না। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ সাইট্রাস ফল ত্বককে দূষণ এবং সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। তাই আঙুর, কমলা এবং স্ট্রবেরির মতো ফল খাওয়া শুরু করতে হবে। এগুলো ত্বকে লাগানোও যেতে পারে। তবে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া প্রয়োজন।