#কলকাতা: চুম্বন হল ভালোবাসার প্রতীক,আর ক্ষেত্র বিশেষে এর মাধুর্যও বদলে যায়। ছোট থেকে বড় আবার নিজের বাড়ির পোষ্যকেও আমরা চুম্বন করে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ করি অনায়াসেই। এছাড়া কোমল ঠোঁটের আলতো ছোঁয়ার যেসব কথাদের বা অনুভূতিদের সহজেই বলে দেওয়া যায়, তার আর দ্বিতীয় বিকল্প বোধহয় নেই। আর চুম্বনকে স্বীকৃতি দিতে ২০০৬ সাল থেকে প্রত্যেক বছর ৬ জুলাই দিনটিকে আন্তর্জাতিক চুম্বন দিবস হিসাবে পালন করা হয়। অন্য দিকে আমেরিকায় প্রতি বছর ২২ জুন জাতীয় চুম্বন দিবস হিসাবে পালিত হয়। এছাড়াও 'ভ্যালেন্টাইনস ডে' এর সপ্তাহে অর্থাৎ ১৩ ফেব্রুয়ারি চুম্বন দিবস হিসাবে পালিত হয়। সঙ্গীর কাছে ভালোবাসা জাহির করার অন্যতম উপায় হল চুম্বন। এর চেয়ে ভালো উপায় আর কোনও কিছুই হতে পারে না। চুম্বন ভালোবাসার প্রকাশের একটি সহজ ও সুন্দর রূপ যা অন্যজনের মুখে হাসি ফোটায় এবং এটি সম্পর্ককে প্রাণবন্ত ও মজবুত করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে এটি শুধুমাত্র আমাদের শারীরিক স্বাস্থ্যের পক্ষেই উপকারী এমনটা নয়, এটি মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যেও যথেষ্ট কার্যকরী। Photo- Representative
কুকুর সব চেয়ে চুম্বনযোগ্য পোষ্য প্রাণী। প্রায় ৭৫% মানুষ তাঁদের এই পোষ্য প্রাণীকে চুম্বন করেন, ২১% মানুষ তাঁদের বাড়ির বিড়ালকে চুম্বন করেন, ৭% মানুষ তাঁদের পোষা পাখিকে চুম্বন করেন এবং ২% মানুষ সরীসৃপকে চুম্বন করতে চান। ১৯৬৬ সালে প্রথমবারের মতো স্টার ট্রেকের (Star Trek) একটি পর্বে টেলিভিশনে ইন্টারন্যাশনাল চুম্বন দেখানো হয়েছিল। Photo- Representative
২০১০ সালে এলেনা আনডান (Elena Undone) ছবিতে অভিনেত্রী নেকার জাদিগান (Necar Zadegan) এবং ট্রেসি ডিনউইদি (Traci Dinwiddie) ৩ মিনিট ২৩ সেকেন্ড রেকর্ড ভেঙে একে অপরকে চুমু খেয়েছিলেন। তবে চুম্বনের বিশ্ব রেকর্ডটি করেছিলেন এক থাই দম্পতি একাচায় (Ekkachai) এবং লাকসানা তিরনারাত (Laksana Tiranarat)। এই দম্পতি ৫৮ ঘন্টা ৩৫ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডের জন্য একে অপরকে চুম্বন করেছিলেন। Photo- Representative