বর্তমান সময় বেশিরভাগ মানুষই মানসিক চাপের শিকার ৷ দৈনন্দিন জীবনের স্ট্রেস থেকে বহু রোগ হতে পারে এবং আয়ু কমে যেতে পারে মানুষের ৷ এমনকী, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা কিডনির রোগের মতো রোগগুলির সূত্রপাতও মানসিক চাপ থেকেই হয় ৷ এর চিকিৎসার জন্য অনেক টাকাই ব্যয় করেন মানুষ ৷ অথচ এই সমস্যা সমাধানের উপায় আমাদের দেশেরই মুনি ঋষিরা হাজার হাজার বছর আগেই শিখিয়ে দিয়ে গিয়েছিলেন। সেটা হল যোগাভ্যাস ৷
মানুষের জীবনে নেগেটিভিটি দূর করাই নূপুরের একমাত্র লক্ষ্য ৷ এর জন্য বহু বছর ধরেই লড়াই করে আসছেন তিনি ৷ বহরমপুরের ছোট্ট গ্রাম থেকে বেরিয়ে টোকিও পর্যন্ত তাঁর সফর যে আদৌ মসৃণ ছিল না, তা বলা বাহুল্য ৷ চাকরির খোঁজে কলকাতায় আসার পর জাপানের মিৎসুবিশি সংস্থায় চাকরির অফার পান নূপুর ৷ সেখানেই অভিজিতের সঙ্গে দেখা ৷ পরবর্তীকালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তাঁরা ৷ চাকরি সূত্রেই জাপান যাত্রা ৷ আর সেটাই নূপুরের জীবনে টার্নিং পয়েন্ট ৷
নুপূরের কথায় ছোটবেলার থেকেই অভাব আর মানুষের দুঃখ দেখে এসেছি ৷ তাই নিজে যখন সুযোগ পেয়েছিলাম নিজের রাজ্য এবং দেশের থেকে অনেক দূরে জাপান গিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ৷ তখনই ঠিক করে নিয়েছিলাম যেখানেই থাকি না কেন, সেখানকার মানুষ এবং নিজের দেশের জন্য কিছু করবই ৷ কারণ আমি একটা জিনিস বিশ্বাস করি, যে ' Nothing is Impossible' ৷ সব মানুষই কিছু না কিছু ‘মিরাকল’ ঘটনোর ক্ষমতা রাখেন ৷ তাই নিজের প্রতি বিশ্বাসটা রাখলেই হয় ৷ তাহলে কোনও কাজই অসম্ভব নয় ৷