Hair care tips: গোছা গোছা চুল পড়ে যাচ্ছে? সিঁথি চওড়া হয়ে গিয়েছে? যে খাবারগুলি নৈব নৈব চ

একঢাল লম্বা চুল কার না ভালো লাগে! কিন্তু বরং চুল পড়ার সমস্যায় ভুগছেন এমন মানুষের সংখ্যাই বেশি দেখা যায়। নানারকমের প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও খুব এক‌টা উপকার হয় না। ত্বকের মতোই চুল পড়ার পিছনে অনেকটাই ভূমিকা থাকে ডায়েটের। তবে চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু দেখতে হবে নতুন চুল গজাচ্ছে কি না।

যদি না গজায় তাহলেই সাবধান হতে হবে। কয়েকটি জিনিস নিয়মিত খেলে চুল পড়ার পরিমাণ বাড়তে থাকে। তাই বিশেষজ্ঞরা সবার আগে এই খাবারগুলি ডায়েট থেকে বাদ দিতে বলছেন।

চুল যে প্রোটিন দ্বারা তৈরি, তাকে বলা হয় কেরাটিন। কেরাটিনই চুলের টেক্সচর ঠিক করে। কিন্তু মদ্যপান এই প্রোটিন সিন্থেসিস-এ নেতিবাচক প্রভাব ফেলে যার ফলে চুল খুব দুর্বল হয়ে যায়। চুলের গ্রোথও সেভাবে হয় না। তাই অ্যালকোহোল বাদ দিতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

চিনি খাওয়া বাদ দিতে বলেন বিশেষজ্ঞরা। চিনি এমনিতে ওবেসিটি এড়াতে বা ত্বকের যত্নের জন্যও বাদ দিচে বলা হয়। একই ভাবে চুল পড়া কমাতেও ডায়েট থেকে এই খাবারটি বাদ দেওয়া প্রয়োজন।

ডায়েট সোডায় একধরনের কৃত্রিম মিষ্টি ব্যবহার করা হয় যা চুলের ফলিকল নষ্ট করে দেয়। চুল ওঠা বাড়ায় তো নিশ্চয়ই। পাশাপাশি চুলের গুণমান নষ্ট করে দেয়। চুল পাতলা হতে থাকে। তাই বাদ দিন ডায়েট সোডা।

অতিরিক্ত মাত্রায় শরীরে মার্কারি গেলে তা চুল পড়ার সম্ভাবনা বাড়াবে। আর মার্কারি সবচেয়ে বেশি থাকে মাছে। বিগত কয়েক দশক ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য মার্কারি মাছের মধ্যে পাওয়া যায়। বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ যেমন ম্যাকারেল, টুনা, শার্ক ফিশ ও সোর্ডফিশে মার্কারির পরিমাণ বেশি থাকে।

জাঙ্ক ফুড খেতে ভালোই লাগে। কিন্তু এতে যে পরিমাণ স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে তা ওবেসিটি বাড়ায়, হার্টের পক্ষে অস্বাস্থ্যকর। পাশাপাশি এই ধরনের খাবার চুলের পক্ষেও খারাপ। হেয়ার ফলিকলের উপর প্রভাব ফেলে অতিরিক্ত জাঙ্ক ফুড খাওয়া।