*ধর্মীয় গ্রন্থ-সহ পুরাণেও কলার বর্ণনা রয়েছে। হিন্দু বিশ্বাস অনুযায়ী, তুলসী গাছের পর কলা গাছের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। ধর্মীয় গ্রন্থে বলা হয়, ভগবান বিষ্ণুকে খুশি করার জন্য কলা গাছ লাগানোর কথা। কলাগাছ বৃহস্পতির প্রতিনিধি। এতে ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে বাড়িতে বা বাড়ির সামনে কলা গাছ থাকলে তা বাড়ির অনেক বাস্তু দোষ দূর করতে পারে।
*কলা এবং কলা গাছকে ধর্মীয় বিশ্বাসে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। তবুও এই গাছ এবং ফল ভারতীয় নয়। কলা সম্পর্কে অনেক মতবাদ রয়েছে, তবে এটি বিশ্বাস করা হয়, প্রায় ৪০০০ বছর আগে মালয়েশিয়ায় কলার উদ্ভব হয়েছিল এবং সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এটাও বলা হয়, সম্ভবত প্রথম পাপুয়া নিউগিনিতে জন্মেছিল কলা। প্রসঙ্গত, ২০০০ বছর আগে রচিত 'চরকসংহিতা' গ্রন্থের 'ফলবর্গা'-য় কলার বর্ণনা রয়েছে।
*কলাকে হিন্দিতে কেলা, মালায়ালামে ভালা, তামিলে ভালই, তেলেগুতে আসি, অসমীয়ায় কোল, গুজরাতে কেলা, কন্নড় ভাষায় বালেগিদা, মারাঠিতে কেল, ওড়িয়াতে কোদোলি, ইংরেজিতে ব্যানানা বলা হয়। হয়। (এই প্রতিবেদনে দেওয়া তথ্য সাধারণ অনুমানের ভিত্তিতে লেখা। নিউজ 18 বাংলা এগুলি নিশ্চিত করে না। ফলে বাস্তবায়নের আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।)