অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের পেজ বলছে লাইক করেছেন ২৩ হাজার মানুষ। শেয়ার করেছন ৩১ হাজার মানুষ। কমেন্টস করেছেন ২ লাখ ৭৮ হাজার মানুষ। ভিউজ হয়েছে ৮ লাখ ২৫ হাজার মানুষের। মমতা বন্দোপাধ্যায়ের পেজ বলছে ভিউজ হয়েছে ৮ লাখ ২০ হাজার মানুষ। কমেন্টস করেছেন ৯১ হাজার মানুষ। শেয়ার করেছেন ২১ হাজার মানুষ। লাইক করেছেন ২৭ হাজার মানুষ। রাত ৯টা অবধি এই তথ্য উঠে এসেছে নেট পাড়ায় চোখ রেখে।
অন্যদিকে কলকাতায় হেস্টিংসে অফিসে শহীদ দিবসের অনুষ্ঠান ছিল। যেখানে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী প্রধান বক্তা। সেখানে লাইক হয়েছে ৯ হাজার। কমেন্টস হয়েছে ২ হাজার ৫০০ জনের। শেয়ার হয়েছে ৪ হাজার। আর ভিউজ হয়েছে ২ লাখ ৮১ হাজার জনের। রাত ৯'টা অবধি এই হিসেব ধরা পড়েছিল। তবে শুধু ফেসবুক পেজ নয়৷ ইউটিউবের লড়াইয়েও এগিয়ে গিয়েছে তৃণমূল। অল ইন্ডিয়া তৃণমূল কংগ্রেসের ইউটিউব চ্যানেল বলছে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিট ৫৭ সেকেন্ডের লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন ৩৯ হাজার মানুষ। আর বিজেপির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছে ২৪ হাজার মানুষ ১ ঘন্টা ৪৯ মিনিট ২৬ সেকেন্ডের।
করোনা আবহে ভারচুয়াল সমাবেশেই জোর দিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। লক্ষ্য ছিল সোশ্যাল মিডিয়া মারফত সকলের কাছেবন্দোপাধ্যায়ের ভাষণ এবার শুধু বাংলার জন্যে নয়। গোটা দেশের মানুষের কথা ভেবে তিনি হিন্দি ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই রেখেছেন৷ পৌছনোর চেষ্টা। সেই কাজে তারা সফল বলে জানাচ্ছেন। দলের এক শীর্ষ নেতার কথায়, "মমতা , "মমতা বন্দোপাধ্যায়ের ভাষণ এবার শুধু বাংলার জন্যে নয়। গোটা দেশের মানুষের কথা ভেবে তিনি হিন্দি ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই রেখেছেন৷ বিজেপি বিরোধীতায় উনিই যে প্রধান মুখ সেটা তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন। তাই মানুষের চোখ পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।"