

*নতুন বছরের শুরুতেই প্রাকৃতিক দুর্যোগের কবলে ইন্দোনেশিয়া। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর শুক্রবার সাতসকালে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়ার সুলাওয়েসি আইল্যান্ড। প্রবল আতঙ্কে ঘরবাড়ি ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন বাসিন্দারা। সংগৃহীত ছবি।


*ইন্দোনেশিয়ার মাজেনা শহর থেকে মাত্র ৬ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে এপিসেন্টার। স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, কম্পনের মাত্রা ছুঁয়েছে ৬.২ ম্যাগনিটিউড। বৃহস্পতিবার রাতে কম্পনের মাত্রা ছিল ৫.৯ ম্যাগনিটিউড। প্রতীকী ছবি।


*এ দিন রাতের ভূমিকম্পের তীব্রতায় ভেঙে পড়েছে গোটা হাসপাতাল। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, উদ্ধার কাজ শুরু হলে, এখনও এক ডজনেরও বেশী রোগী এবং হাসপাতাল কর্মী আটকে রয়েছেন ধ্বংসস্তূপের তলায়। মৃত্যু হয়েছে ৩ রোগীর। তবে ঠিক কতজন সেখানে আটকে রয়েছেন, তার সঠিক হিসেব নেই কর্তৃপক্ষের কাছে। প্রতীকী ছবি।


*এ দিন সকালের ভূমিকম্পে বহু ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছেন ৭ জন। প্রায় ৭০০ মানুষ গুরুতর আহত। তাঁদের উদ্ধার করে নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বহু বড় বাড়ি এবং উঁচু নির্মাণে বড় বড় ফাটল দেখা গিয়েছে। যে কোনও সময় ভেঙে পরার আশঙ্কা রয়েছে। তবে সুনামির আশঙ্কা এখনই নেই, জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। প্রতীকী ছবি।


*বৃহস্পতিবার রাতের মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শুক্রবার জের বেশী মাত্রার এই কম্পনে আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ। ফের ভূমিকম্প হলে এই মাত্রার আরও বড় ক্ষতি এবং প্রাণহানির আশঙ্কা করছেন সকলেই। প্রতীকী ছবি।


*স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের তরফে জানা গিয়েছে, স্থানীয় সকাল রাত ১টা নাগাদ ব্যাপক আকারের কম্পন অনুভূত হয়। ৭ সেকেন্ডের স্থানীয় হয় কম্পন। ঘুম চোখে সব ছেড়ে হাজার হাজার মানুষ প্রাণ বাঁচাতে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন। ৬০টি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। প্রতীকী ছবি।