

• ৪ ফেব্রুয়ারি ছিল সেই রাজকীয় বিয়ের পর্ব । সাত পাকে বাঁধা পড়লেন টেলিভিশনের জনপ্রিয় জুটি নীল ভট্টাচার্য্য এবং তৃণা সাহা । একজন ‘কৃষ্ণকলি’র নিখিল, অন্যজন ‘খড়কুটো’র গুনগুন । দু’জনেই দর্শকদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় । রিল লাইফ ছেড়ে এ বার রিয়েল লাইফেই সাত পাকে বাঁধা পড়লেন তাঁরা ।


• জমকালো ছিল সেই বিযের অনুষ্ঠান । ১১ বছরের অপেক্ষার পর অবশেষে পরিণতি পেয়েছে নীল-তৃণার সম্পর্ক। অগ্নিসাক্ষী করে সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন ‘তৃনীল’।


• ৪ ফেব্রুয়ারি, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দক্ষিণ কলকাতার একটি ক্লাবে বসেছিল জমকালো বিয়ের আসর। হৈচৈ, নাচাগানা, কব্জি ডুবিয়ে খাওয়া, চোখ ধাঁধানো সাজ, ডেকরেশন, মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতি, টাকা ওড়ানো, বিনোদনের রসদ....কোনওটাই কম ছিল না । চলতি মরশুমে একটা বিয়ে দেখল বটে কলকাতা ।


• দু’জনেই জনপ্রিয় দুই ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রে । ফলে ছুটি তেমন নেই বললেই চলে । রিসেপশন পার্টিও তাই হয়নি এখনও । দূরে কোথাও হনিমুনেও যেতে পারেননি নীল-তৃণা । নিজেদের মতো করেই বিয়ে এবং ঘরোয়া বৌভাতের পর্ব মিটিয়ে ফের কাজে ফিরবেন তাঁরা ।


• কিন্তু এরই মধ্যে ঘটেছে একটি অদ্ভুত ঘটনা । সকলেই জানেন নীল ভট্টাচার্য্যের সঙ্গে বিয়ে হয়েছে তৃণা সাহার । সাত পাক, শুভদৃষ্টি, মালাবদল, সিঁদুরদান...সবটাই হয়েছে নিয়ম মেনে । কিন্তু গোল বেঁধেছে বিয়ের দিনই তৃণার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট থেকে করা একটি পোস্ট নিয়ে ।


• আইবুড়ো নাম ঘুচিয়ে নিজেই ফেসবুকে তাঁর স্টেটাস পরিবর্তন করে ‘ম্যারেড’ করে দেন তৃণা । কিন্তু সেখানে দেখা যায় নীল নয়, অভিজিৎ ভট্টাচার্য্যকে স্বামী রূপে স্বীকৃতি দিয়েছেন তিনি । এতেই নেটিজেনদের মধ্যে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করে ।