

• ২০২০ সালে সুশান্তের কোম্পানির একাধিক নথি ইডির হাতে এসেছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে সেই নথিতে সুশান্তের সই নকল করার মতো ঘটনা রয়েছে। সেই বিষয়টি সামনে আসতেই ইডি নতুন করে খতিয়ে দেখছে।


• কে, কেন এই সই নকল করেছে, সেটাই এখন ভাবাচ্ছে তদন্তকারী সংস্থাকে। হতে পারে, সুশান্তের কাছের কোনও মানুষই এই ঘটনা ঘটিয়েছে। তাঁদের সন্দেহ সুশান্তের থেকে অনৈতিক ভাবে আখের গুছিয়ে নিতেই এই কাণ্ড করা হয়েছে।


• সেই কারণেই সুশান্তের অ্যাকাউন্টের লেনদেন খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে সুশান্তের পরিবারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পারিবারিক সম্পর্কে কোনওদিন ফাটল ধরেনি। তাই সুশান্তের পরিবারের কেউ এই কাণ্ড ঘটাতে চাইবেন না। পরিবার না চাইতেই সুশান্তের থেকে অনেক কিছু পেয়েছে।


• তাহলে কে? সুশান্তের ডায়েরি থেকে উদ্ধার করা তথ্যের ভিত্তিতে দেখা যায়, সুশান্ত চেয়েছিলেন নিজের একটি প্রযোজনা সংস্থা তৈরি করতে। অর্থাৎ নিজের কোম্পানি। সেই রকম কাজে অনেক অর্থের প্রয়োজন হয়। তাহলে কী কেউ সেই পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চেয়েছিল?