

▪️দেশে এখনও পর্যন্ত করোনায় মৃত্যু হয়েছে ২১১২৯ জনের৷ ১৫ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে করোনায় মৃতের সংখ্যা ৪৬ শতাংশ বা ৯৭২০৷ দেশের জনসংখ্যার নিরিখে ৫৫ শতাংশ এই বয়সের৷ বৃহস্পতিবার করোনায় সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ২.৯ লক্ষ এবং মোট করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৭.৬৭ লক্ষ৷ এরমধ্যে ৪.৭৬ লক্ষ সেরেও উঠেছেন করোনা মোকাবিলায়৷


▪️১৫ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে যে ৪৬ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হয়েছে করোনায়৷ ৩ শতাংশ ১৫-২৯ বছরের মধ্যে, ১১ শতাংশ ৩০ থেকে ৪৪ বছরের মধ্যে এবং ৩২ শতাংশ রয়েছে ৪৫-৫৯ বছরের মধ্যে৷


▪️স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী যাদের বয়স ৬০ বা তার ওপরে, এমন ব্যক্তিদের করোনায় মৃতের হার ৫৩ শতাংশ৷ সংখ্যার নিরিখে যা জানানো হয়েছে ১১১৯৮৷


▪️সরকারি নথি অনুযায়ী ৬০ বছরের উর্দ্ধে যাঁরা, তাঁদের করোনা সংক্রমণের ভয় অনেকটাই বেশি৷ এবং এই বয়সের মধ্যে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর আশঙ্কাও বেশি৷ অন্যদিকে একই রকমভাবে জানানো হয়েছে যে, ৬০ বছরের নীচে যাঁরা তাঁদেরও করোনায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কম নয়৷


▪️যেভাবে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, তাতে কি ইঙ্গিত দিচ্ছে গোষ্ঠী সংক্রমণর ? স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের এক কর্তা রাজেশ ভূষণের কথায় কিছু এলাকা রয়েছে যেখানে স্থানীয় ভাবে করোনা ছড়িয়েছে৷


▪️৪৯টি জেলা থেকেই রয়েছে দেশের ৮০ শতাংশ করোনা সংক্রমণ৷ দেশের মোট ৭৩৩ জেলার মধ্যে যদি ৪৯টি জেলায় এই সংখ্যাটা থাকে তাহলে গোষ্ঠী সংক্রমণের যুক্তি যথাযোগ্য নয়৷