

• করোনায় কিছু দিন ধরে সংক্রমণ কম-বেশি থাকলেও আজ বৃহস্পতিবার আবার আক্রান্তের সংখ্যা চিন্তা বাড়াচ্ছে। সূত্রের খবর, গত চব্বিশ ঘণ্টায় এই দেশে নতুন ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা ৩১ হাজার ৫২২ জন। সুস্থ হয়েছেন ৩৭ হাজার ৭০০ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৪১২ জন। সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে ৬ হাজার ৬০০ জন।


• এই নিয়ে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৯৭ লক্ষ ৬৭ হাজার ৩৭১ জন। এবং মোট মৃত্যু ১ লক্ষ ৪১ হাজার ৭৭২। তার মধ্যে সক্রিয় ভাবে আক্রান্ত মোট ৩ লক্ষ ৭২হাজার ২৯৩ জন। সুস্থ হয়েছেন মোট ৯২ লক্ষ ৫৩ হাজার ৩০৬ জন।


• পশ্চিমবঙ্গে গত চব্বিশ ঘণ্টায় নতুন ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৯৫৬ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৪৭। এই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ১০ হাজার ৯৫১ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার ৮৬৭। এই মূহূর্তে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা মোট ২৩ হাজার ৬৫০ এবং সুস্থ হয়েছেন মোট ৪ লক্ষ ৭৮ হাজার ৪৩৪।


• গত চব্বিশ ঘণ্টায় দিল্লিতে নতুন ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা ২ হাজার ৪৬৩ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৬৩। ওই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লক্ষ ৯৯ হাজার ৫৭৫ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৯ হাজার ৮১৩। এই মূহূর্তে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা মোট ২০ হাজার ৫৪৬ এবং সুস্থ হয়েছেন মোট ৫ লক্ষ ৬৯ হাজার ২১৬।


• দিল্লি নিয়ে আশাবাদী হলেও কিছু দিন ধরে কেরালায় সংক্রমণের হার উদ্বেগ বাড়াচ্ছিল। গত চব্বিশ ঘণ্টায় ওই রাজ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৮৭৫ জন এবং মৃতের সংখ্যা ৩৫। ওই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬ লক্ষ ৪৯ হাজার ৫৭১ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ৫০৭। এই মূহূর্তে মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ হাজারের বেশি এবং সুস্থ হয়েছেন মোট ৫ লক্ষ ৮৬ হাজার ৯৯৮ জন।


• মহারাষ্ট্রে এই মুহূর্তে নতুন ভাবে সংক্রামিত হয়েছেন ৪ হাজার ৯৮১ এবং মৃতের সংখ্যা ৭৫। ওই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ লক্ষ ৬৪ হাজার ৩৪৮ জন এবং মোট মৃতের সংখ্যা ৪৭ হাজার ৯০২। এই মূহূর্তে মোট সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৭৪ হাজার ৩১৫ এবং সুস্থ হয়েছেন মোট ১৭ লক্ষ ৪২ হাজার ১৩১ জন।


• শুধু দেশেই নয় বিদেশেও সংক্রমণ বেড়েছে। আমেরিকায় নতুন ভাবে আক্রান্ত হয়েছে আড়াই লক্ষের বেশি মানুষ। অক্টোবর মাস থেকেই আমেরিকায় সংক্রমণ বাড়ছিল। এখানে মোট আক্রান্ত প্রায় ১ কোটি ৫৮ লক্ষের বেশি এবং মোট মৃত্যু ২ লক্ষ ৯৬ হাজার ৬৯৮। বিশ্বে করোনায় আক্রান্তের তালিকায় প্রথমে তিনটি স্থানে রয়েছে যথাক্রমে আমেরিকা, ভারত, ব্রাজিল।


• অন্যদিকে করোনার টিকাকরণ প্রস্তুতি জোরদার চলছে। কবে থেকে শুরু হবে, কীভাবে টিকা দেওয়া হবে সেই নিয়ে ব্যস্ত বিভিন্ন প্রতিষেধক সংস্থাগুলি। ব্রিটেনে ইতিমধ্যেই টিকাকরণ শুরু হয়ে গিয়েছে। এ দেশে সরকার সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ডেই ভরসা রাখছে, কিন্তু এখনও ভ্যাকসিন অনুমোদনের ছাড়পত্র পাওয়া যায়নি।Written by: Somosree Das