বর্তমান আয়:
যে কোনও রকম বিনিয়োগের আগেই নিজের বর্তমান আয় সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা রাখা খুব জরুরি। যদি দেখা যায় আয়ের একটা বড় অংশই জীবনের নানা প্রয়োজনে ব্যয় হয়ে যাচ্ছে তা হলে প্রাথমিক ভাবে সঞ্চয় করে নেওয়া প্রয়োজন। প্রতিমাসে সামান্য অর্থ সরিয়ে রেখে একটি তহবিল গড়ে তোলা যেতে পারে, যা পরবর্তীকালে বিনিয়োগে কাজে লাগানো যাবে।
সুদের হার:
সব সময় সুদের হার এক রকম থাকে না। ফলে এবিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে টাকা জমানোই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। সুদের হার খুব কম থাকলে টাকা জমানোর প্রয়োজনই বা কী! শুধু তাই নয়, কোন ব্যাঙ্কে কত সুদ দিচ্ছে সে বিষয়েও খোঁজ খবর নিয়ে নেওয়া প্রয়োজন। ঝুঁকির দিক মাথায় রেখে টাকা জমানো যেতে পারে। সাধারণত, এনবিএফসি-গুলিতে ব্যাঙ্কের থেকে বেশি সুদ দেওয়া হয়। এক্ষেত্রে কী কী ঝুঁকি রয়েছে তা জেনে নিয়ে টাকা রাখা যেতেই পারে।