সপ্তম পে কমিশন নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে সব স্তরের কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ৷ সপ্তম পে কমিশনে যে প্রস্তাব রাখা হয়েছিল বা যেভাবে টাকা বাড়ানোর হয় তাতে খুশী নন কোন কর্মীই ৷ যে হারে বেতন বাড়ানো হয়, তাতে নূন্যতম বতন ১৮ হাজার টাকা হলেও কর্মীদের দাবি ছিল নূন্যতম ২৬ হাজার টাকা ৷ তবে বেতন বাড়ানোর ক্ষেত্রে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরকেই অগ্রাধিকার দিয়েছে সরকার ৷ যেখানে বাজারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নির্ধারিত হয়েছে বেতনবৃদ্ধির হার ৷ Photo Collected
নীচুতলার কর্মীদের দাবি যে যে হারে বেতন বৃদ্ধি হয়েছে তাতে উচ্চপদস্থ কর্মীদের বেতন বেড়েছে তাদের থেকে কয়েকগুণ বেশি ৷ এতেই অসন্তোশ প্রকাশ করেছেন তারা ৷ যদিও সরকারের মতে বেতন বৃদ্ধির নির্দিষ্ট হার রয়েছে ৷ ২.৫৭ হারেই বেড়েছে বেতন ৷ কিন্তু এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইনডেক্স অফ রেশানালাইজেশন যার ফলেই উপকৃত হয়েছেন উঁচুতলার কর্মীরা ৷ Photo Collected
কীভাবে লাগু হয়েছে এই ইনডেক্স অফ রেশানালাইজেশন ?
বিভিন্ন স্তরে বেতন বৃদ্ধির পথে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর এক থাকলেও, পদ যত উঁচু হয়েছে ততই তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে কাজের বাড়তি দায়িত্ব ও জুড়েছে ক্ষমতাও ৷ তাই সেই অনুযায়ী বড়েছে মাইনেও ৷ আইওআর অর্থাৎ ইনডেক্স অফ রেশানালাইজেশনের জন্য ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরেও বদল এসেছে ৷ Photo Collected
এতে কীভাবে প্রভাব পড়েছে বেতন কাঠামোয়ে ?
ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর যেখানে ২.৫৭৷আইওআরের জন্য তৈরি হয়েছে বিভিন্ন স্তর ৷ দেখুন কীভাবে পরিবর্তন ঘটেছে বেতনে-স্তর ১-১৮হাজার টাকা,স্তর ২-১৯হাজার ৯০০টাকা,স্তর৩-২১হাজার ৭০০টাকা,স্তর৪-২৫হাজার ৫০০টাকা,স্তর৫-২৯হাজার ২০০টাকা ৷ ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর যেখানে ২.৬২-স্তর ৬-৩৫হাজার ৪০০টাকা,স্তর ৭-৪৪হাজার ৯০০টাকা,স্তর৮-৪৭হাজার ৬০০টাকা,স্তর৯-৫৩হাজার ১০০টাকা৷ ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর যেখানে ২.৬৭--স্তর ১০-৫৬হাজার ১০০টাকা,স্তর ১১-৬৬হাজার ৪০০টাকা,স্তর ১২-৭৮হাজার ৮০০টাকা,স্তর ১৩-৫৩হাজার ১০০টাকা,স্তর ১৩এ-১ লক্ষ ৩১হাজার ১০০টাকা,স্তর ১৪-১ লক্ষ ৪৪হাজার ২০০টাকা Photo Collected