হোম /খবর /পশ্চিম বর্ধমান /
দাবার বোর্ডে বাজিমাত প্রথম শ্রেণীর খুদের! জাতীয় স্তরে নাম উজ্জ্বল বাংলার মেয়ের

West Burdwan News: দাবার বোর্ডে বাজিমাত প্রথম শ্রেণীর খুদের! জাতীয় স্তরে নাম উজ্জ্বল বাংলার মেয়ের

X
দাবার [object Object]

সাড়ে ৬ বছরের এই খুদের জেদ, সাফল্য দেখে আরও বড় স্বপ্নের বীজ বুনতে শুরু করেছেন তার চিকিৎসক বাবা-মা। চাইছেন জাতীয় স্তরে গ্র্যান্ড মাস্টারের খেতাব জিতে নিয়ে আসুক তাঁদের মেয়ে।

  • Hyperlocal
  • Last Updated :
  • Share this:

    দুর্গাপুর: জাতীয় স্তরের চ্যাম্পিয়নশিপে  দুর্গাপুরের নাম উজ্জ্বল করল এক খুদে। দুর্গাপুরের হেমশিলা মডেল স্কুলের প্রথম শ্রেণীর ছাত্রী অর্জাহি ভট্টাচার্য। তামিলনাড়ুতে আয়োজিত হওয়া একটি জাতীয় স্তরের দাবা প্রতিযোগিতায় অনূর্ধ্ব সপ্তম বিভাগে অষ্টম স্থান দখল করেছে অর্জাহি। স্থানীয় স্তরে একাধিক পুরস্কার জিতলেও, জাতীয় স্তরের এই সাফল্য ছিল স্বপ্নাতীত।

    সাড়ে ৬ বছরের এই খুদের জেদ, সাফল্য দেখে আরও বড় স্বপ্নের বীজ বুনতে শুরু করেছেন তার চিকিৎসক বাবা-মা। চাইছেন জাতীয় স্তরে গ্র্যান্ড মাস্টারের খেতাব জিতে নিয়ে আসুক তাঁদের মেয়ে। আর অর্জাহি এখন থেকেই দিনে সাড়ে চার থেকে পাঁচ ঘন্টা প্র্যাকটিস চালিয়ে যায়। নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও নিজের সাফল্য ধরে রাখতে চায় সে। চায় জাতীয় স্তরের আরও বড় সাফল্য পেতে।

    তামিলনাড়ুর হোসুর শহরে  এই প্রতিযোগিতা হয়েছে। যেখানে ৯ রাউন্ডে ৬ পয়েন্ট অর্জন করে অর্জাহি। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া অনুর্ধ ৭ বিভাগে ৪৯ জন দাবাড়ুর মধ্যে অর্জাহি অষ্টম স্থান দখল করেছে।

    আরও পড়ুন,নাগরিকত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে টুঁ শব্দ নেই,মতুয়া মন পেতে আবেগই সম্বল বিজেপির

    আরও পড়ুন, বাবার মৃত্যুর পরই ভাগ্যবদল! পর পর বাঁধল লটারি, শেষে কোটিপতি ছেলে

    জানা গিয়েছে, সারা রাজ্যে থেকে দু'জন এই বিভাগে সুযোগ পেয়েছিল। এর আগেও স্থানীয়স্তরে বহু পদক জুটেছে দুর্গাপুরের হেমশীলা স্কুলের ক্লাস ওয়ানের খুদে মেধাবী ছাত্রী অর্জাহির। তবে জাতীয় স্তরের এই সাফল্য পাওয়ার প্রত্যাশা ছিল না, এমনটাই জানিয়েছেন তার চিকিৎসক বাবা-মা। তাঁরা জানান, বিভিন্ন পরিকাঠামোগত প্রতিকূলতার মধ্যও মেয়েকে অনলাইন প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। আর এই সাফল্যের মাধ্যমে জাতীয় স্তরে আরও ভাল ফল করার স্বপ্নের বীজ বুনতে শুরু করেছে তাঁরা।

    অন্যদিকে, অর্জাহি জানিয়েছে, খুব ছোট থেকেই দাবা খেলতে ভালবাসে সে। এখন প্রতিদিন ৪-৫ ঘন্টার অনুশীলন চলে। প্রসঙ্গত, তার এই সাফল্যে একদিকে যেমন তার অভিভাবকরা খুশি, তেমনই খুশি সারা শিল্পাঞ্চলবাসি। সকলেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এই খুদে মেধাবীকে।নয়ন ঘোষ

    First published:

    Tags: West burdwan, West Burdwan News