#রিষড়া: নীল তিমি’ আক্রমণের আতঙ্ক এখন এরাজ্যেরও বিভিন্ন জেলায়।একটি মোবাইল গেম জীবনকে ধীরে ধীরে নিয়ে যায় অন্তিমের দিকে। ছাত্র এবং যুবকরা এতে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ ঝুঁকি নিচ্ছে। গড়বেতা ও চন্দ্রকোনার খবর উঠে আসতেই আতঙ্ক আরও ছড়িয়েছে।
একটা মোবাইল ফোন।অবশ্যই অ্যান্ড্রয়েড।আর তাতেই চলে আসছে লিঙ্ক।ডাউনলোড।আর তারপর টিন এজারের কৌতুহল নিয়ে নীল তিমির খেলা। কতগুলো ধাপ একের পর এক। হাত কেটে তিমির ছবি,কিংবা সাঙ্কেতিক কোনও চিহ্ন এবং কারোর নির্দেশ মতো কাজ। আরও কত কী।আর তাতে দিন দিন যেন মজছে ছাত্র যুব সমাজ।
রাজ্যে ফের নীল তিমির আতঙ্ক ৷ সিউড়ির পর এবার রিষড়া। মারণ গেম ব্লু হোয়েলের ফাঁদে আরও এক স্কুল ছাত্র। ১১ নম্বর লেভেল পর্যন্ত পৌঁছে যায় ওই ছাত্র। বেশ কয়েকদিন ধরেই স্কুলে তাঁর আচরণ অস্বাভাবিক ঠেকছিল স্কুল কর্তৃপক্ষের। এরপরই বিষয়টি পরিবার ও থানায় জানান প্রধান শিক্ষক। তারপরই জানা জায় ক্লাস টেনের ওই পড়ুয়া ব্লু হোয়েলের ফাঁদে। ছাত্রের মোবাইল পরীক্ষা করে দেখছে পুলিশ। ছাত্রের কাউন্সেলিংও করা হচ্ছে।
ব্লু হোয়েলের শিকার দশম শ্রেণির ছাত্র ৷ জানা গিয়েছে, মাহেশ রামকৃষ্ণ আশ্রমের দশম শ্রেণির ছাত্র সে ৷ ছাত্রটি বালির কৈলাশ সিং লেনের বাসিন্দা ৷ কয়েকদিন ধরে ক্লাসে ঘুমিয়ে পড়ত ছাত্রটি ৷ হাবভাবে অস্বাভাবিকতা থাকায় সন্দেহ হয় স্কুলের শিক্ষকদের ৷ গতকাল পরিবার ও থানায় জানান প্রধান শিক্ষক ৷ তারপরই জানা যায় ছাত্রটি ব্লু হোয়েলের শিকার ৷ ছাত্রটির কাউন্সেলিং করা হবে ৷ গ্রুপ অ্যাডমিন কে? খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷ ছাত্রের মোবাইল নিয়ে খতিয়ে দেখছে পুলিশ ৷