#উত্তর ২৪ পরগনা: পেট্রোল ডিজেলের দাম তো কমছেই না বরং প্রতিনিয়ত দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর দাম। পাল্লা দিয়ে দাম বাড়ছে ফলেরও।এর ফলে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েছেন ইসলাম ধর্মালম্বী মানুষ। এখন তাঁদের রমজান মাস চলছে৷সারাদিন উপোস থাকার পর সন্ধ্যায় ফল খেয়ে রোজা ভাঙেন৷
অন্যদিকে ক্রেতা না থাকায় রমজান মাসে হতাশ ফল বিক্রেতারাও। সারা রাজ্যের পাশাপাশি উত্তর ২৪ পরগনা জেলার নানা প্রান্তের ছবিটা প্রায় একই।নাগালের বাইরে চলে গিয়েছে ফলের দাম৷ এই পরিস্থিতিতে যদিও বা প্রয়োজনের তাগিদে কেউ ফল নিচ্ছেন, কিন্তু তার পরিমান অনেকটাই কম৷ করোনা আর লকডাউনের কারণে অনেকেই এখনও অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে রয়েছেন। তার উপরে রোজার মাসে ফলের দাম লাগামছাড়া।ফলে রোজা রেখে দিনশেষে যে একটু ফল মুখে দিয়ে রোজা ভাঙবেন,সে উপায় নেই৷
আরও পড়ুন - সাইকেল থেকে টেনে নামিয়ে ছাত্রীকে বেধড়ক মার, ভর্তি করতে হল হাসপাতালে
ফল বিক্রি কম,তাই একরাশ আক্ষেপের সুর ফল বিক্রেতাদের গলায়।তাঁরা জানালেন,খেজুরের দাম কেজি প্রতি ১০০ টাকা ছাড়িয়েছে। তরমুজের কেজি কোথাও ৩০ টাকা তো বটেই, আবার কোথাও ৩৫ টাকা কিলোও৷ কেনাকাটা করতে হিমশিম খাচ্ছেন ক্রেতারা। আপেল, মুসাম্বি লেবু, আঙুরের দাম লাগাম ছাড়া। পাকা কলার ডজন ৬০ টাকা।বিশেষ করে যারা রোজা রাখেন৷
প্রচলিত রীতি অনুযায়ী, ভোর থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত উপবাস করা বা রোজা রাখা । রোজার আগের ভোরের খাবারটিকে সেহরি বলা হয়, অন্যদিকে সূর্যাস্তের যে খাবারটি রোজা ভঙ্গ করে তাকে ইফতার বলা হয়। রোজা ভাঙতে গুরুত্বপুর্ন হয়ে ওঠা ফল এখন নাগালের বাইরে চলে যেফতারেই থাকে ফল৷
Rudra Narayan Roy
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Fruit, South 24 pargana